খুলনার পাইকগাছায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৩৬ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী বিভিন্ন প্রতিক নিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। তার মধ্যে ১৯ জন প্রার্থীর জামানত হারাচ্ছেন। তারা হলেন ২নং কপিলমুনি ইউনিয়নের ৬ প্রার্থীর মধ্যে চারজন। এখানে বৈধ ভোট পড়েছে ২০হাজার ৯৩টি। তার মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী আছাদুল বিশ্বাস (ঘোড়া ২৫৩),
সদ্যসমাপ্ত খুলনার পাইকগাছায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সমর্থনকারীসহ উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে দলীয় পদ-পদবী ধারীরা গোপণে বা প্রকাশ্যে নৌকার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা ও বেঈমানী করার অভিযোগ উঠেছে। দল মনোনীত পরাজিত প্রার্থী ও বিজয়ী চেয়ারম্যান ও নির্বাচনে পরীক্ষিত নেতা-কর্মীরা দলে শুদ্ধি অভিযানের দাবী তুলে
গত ২০ তারিখে অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনে খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার ৬ টি ইউনিয়নের ৫ টিতে আ'লীগ মনোনীত প্রার্থীর পরাজয় হয়েছে। একমাত্র বারাকপুর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী কৌশলগত কারণে জয়ী হয়েছেন।দিঘলিয়া সদর ইউনিয়নে মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রাক্তন তিন বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান মোঃ হায়দার
খুলনার পাইকগাছায় চেতনা নাশক স্প্রে ব্যবহার করে চুরি আশঙ্কাজনকহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। মঙ্গবার রাতে উপজেলার গোপালপুর গ্রামে একই পরিবারের চারজনকে অজ্ঞান করে নগত টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার চুরি করা হয়েছে। অজ্ঞানকৃতদের উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এনিয়ে গত ১৫ দিনে তিন বাড়িতে
খুলনার পাইকগাছা উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে জয় জয়কার। ৯ ইউপি চেয়ারম্যান পদে ৭জন নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হয়েছে। বাকী ২ইউপি স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছে। ৯ জন চেয়ারম্যান বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন যারা ২নং কপিলমুনি ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে বর্তমান
ইউপি নির্বাচনকে ঘিরে দিনভর ছিল নানা উদ্বেগ উৎকন্ঠা। তবে সব কিছু ছাপিয়ে দাকোপে শান্তিপূর্ন পরিবেশে অবাধ সুষ্ট নিরপেক্ষ ভোট গ্রহনে সৃষ্টি হল নতুন উদহারন। উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিষ্টেট ও দাকোপ থানা পুলিশ সম্মিলিতভাবে একটি স্বচ্ছ ভোট উপহার দিয়ে কেবল নিজেদের উপর নয়, বরং সরকারের উপর জনতার
দিঘলিয়ার বারাকপুর ইউনিয়নে দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, হামলা, ভাঙচুর এবং ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ৫ জন আহত হয়েছেন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। আহতরা হলেন খলিল শেখের ছেলে মোঃ ইমরান শেখ (২৫), শহিদ শেখের ছেলে আহাদ শেখ (২৬), মহাজের মল্লিকের ছেলে
দাকোপে প্রথম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ছিল সন্তোষজনক। বেসরকারী ফলাফলে ৬ ইউপিতে নৌকা এবং স্বতন্ত্র হিসাবে ২ প্রার্থী বিজয়ী হয়েছে। ২০ সেপ্টেম্বর সোমবার খুলনার দাকোপ উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে এ ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল থেকে
সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে জানা গেছে,গতকালের দিঘলিয়া উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে যাঁরা বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন তাঁরা হলেন দিঘলিয়া ইউনিয়নে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ হায়দার আলী মোড়ল এবং তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এবিএম আতিকুল ইসলাম। সেনহাটি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন গাজী জিয়াউর রহমান জিয়া গাজী এবং তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী
দাকোপে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে ইউপি নির্বাচনে ভোট গ্রহনের সকল প্রস্তুতি শেষ। কেন্দ্র গুলোতে পৌছে গেছে ব্যালট পেপারসহ ভোটের সকল উপকরন। নির্বাচনকে অবাধ সুষ্ট করতে ৬ জন ম্যাজিষ্টেটের অধীনে পুলিশের পাশাপাশি মোতায়েন করা হয়েছে র্যাব বিজিবি ও কোষ্ট গার্ড।২০ সেপ্টেম্বর সোমবার দাকোপে অনুষ্ঠিত হবে ইউনিয়ন পরিষদ