কুড়িগ্রামে ধরলা ও ব্রহ্মপূত্র নদের পানি কমতে থাকলেও মানুষের দুর্ভোগ চরমে উঠেছে। প্রথম দফায় ১২দিন এবং পরবর্তীতে দ্বিতীয় দফায় এক সপ্তাহ ধরে পানি অবস্থান করছে বিপদসীমার অনেক উপর দিয়ে। ফলে দুর্ভোগে রয়েছে জেলার ৩ লাখ মানুষ। প্রায় ৫০ হাজার বাড়িঘর বিনষ্ট হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে ১০
ভারী বর্ষন ও উজান থেকে আসা পাহাড়ী ঢলে দ্বিতীয় ধাপের বন্যায় কুড়িগ্রামের রাজিবপুর উপজেলার বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হয়েছে। ধরি গতিতে পানি কমায় উপজেলার ৩ ইউনিয়নের ১০০ গ্রামের ৭০ হাজার মানুষ পানি বন্দি জীবন যাপন করছে। বন্যায় সকল বীজতলা,শাকসবজির বাগান,মাছের পুকুর, কাচাঁ রাস্তা বিধ্বস্ত হয়ে
রৌমারীতে বাঁধ কর্তৃপক্ষের গাফলাতিতে শেষ রক্ষা হয়নি ফৌজদারী শহর রক্ষা বাঁধটির । প্রায় মাসাধিক কাল থেকে ব্রহ্মপুত্রের পানি ও পাহাড়ী ঢলের চাপে বাঁধের পশ্চিম পাশে^ কানায় কানায় ভরে থাকে । মাঝে মধ্যে পানি কমলেও বাঁধটি ঝুকিপুণ রয়ে যায়। ফৌজদারী রেড়ীবাঁধটি রৌমারী শহর রক্ষার গুরুত্ব পুর্ণ
কুড়িগ্রামের রাজারহাটে উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা ও আওয়ামীযুুবলীগ ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউনিয়ন শাখার সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিনকে চাঁদাবাজি মামলায় গত সোমবার(১৩জুলাই) কুড়িগ্রাম বিজ্ঞ আদালত জামিন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে প্রেরণ করেছে।আটককৃত আমিনুল ইসলাম আমিন (৩৩) ওই ইউনিয়নের মতিয়ার রহমানের পুত্র বলে জানা গেছে। আমিন ও তার লোকজন গত
কুড়িগ্রামে ধরলা নদীর পানি সামান্য কমলেও বাড়ছে ব্রহ্মপূত্র নদের পানি। দ্বিতীয়দফা পানি বৃদ্ধির ফলে ঘরবাড়ি তলিয়ে যাওয়ায় চরম দুর্ভোগে পরেছে বানভাসীরা। পরিবার-পরিজন, গরু-ছাগল নিয়ে রাস্তায় বা বাঁধে আশ্রয় নিয়ে মানবেতর জীবন কাটছে তাদের। একটি পলিথিনের সেডে গাদাগাদি করে অবস্থান করতে হচ্ছে সন্তানদের নিয়ে। ভীষণ সমস্যায়
কুড়িগ্রামের রাজারহাটে উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা ও আওয়ামীযুুবলীগ ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউনিয়ন শাখার সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিনকে চাঁদাবাজি মামলায় গত সোমবার(১৩জুলাই) কুড়িগ্রাম বিজ্ঞ আদালত জামিন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে প্রেরণ করেছে।আটককৃত আমিনুল ইসলাম আমিন (৩৩) ওই ইউনিয়নের মতিয়ার রহমানের পুত্র বলে জানা গেছে। আমিন ও তার লোকজন গত
চলাফেরা করতে একটি হুইল চেয়ারের আকুতি জানিয়েছে প্রতিবন্ধী কিশোর আরাফাত রহমান উৎস। সে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার রায়গঞ্জ ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ড, সাপখাওয়া গ্রামের জাকিরুল ইসলামের ছেলে। ১৪ বছরের কিশোর উৎস’র এই বয়সে স্কুলে যাওয়া ও ঘুরে বেড়ানোর কথা থাকলেও অসহায় জীবন যাপন করতে হচ্ছে তাকে।
কুড়িগ্রামে ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। ফলে বাড়ছে বানভাসীদের দুর্ভোগ। বুধবার সকাল ৬টায় ধরলা নদীর পানি সেতু পয়েন্টে ৯০ সেন্টিমিটার, ব্রহ্মপুত্র নদের পানি নুনখাওয়া পয়েন্টে ৯৫ সেন্টিমিটার এবং চিলমারী পয়েন্টে ১০১ সেন্টিমিটার বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত
দ্বিতীয় দফার বন্যায় উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলে কুড়িগ্রামের রাজিবপুর উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় চিলমারী পয়েন্টে বানের পানি বৃদ্ধি পেয়ে উপজেলা শহরের সকল অফিস আদালত,রাজিবপুর হাট-বাজার ও আবাসিক এলাকায় পানি প্রবেশ করে রাস্তা ঘাট ডুবে গেছে। অধিকাংশ ভবনের নিচের
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলের কারণে ধরলা নদীর পানি অস্বাভাবিকহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই সাথে বাড়ছে ব্রহ্মপুত্র নদের পানিও। দ্বিতীয় দফা বন্যায় রুদ্ররুপ নিয়েছে ধরলা নদী। এই নদীর তীব্র স্রােতের তোড়ে ভেঙে গেছে বিকল্প বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ। এতে ২০টি গ্রামের কয়েক হাজার