কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডিপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা একরামুল হক দুলুর দাফন সম্পন্ন হয়েছে। মঙ্গলবার বেলা ১১ টায় গার্ড অব অনার প্রদান শেষে তাকে নাগেশ্বরী উপজেলার হাজীপাড়া কবর স্থানে দাফন করা হয়। সোমবার বিকেল ৪ টা ২০ মিনিটে পৌর সদরের হাজী
কুড়িগ্রামের রাজিবপুর উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় বানের পানি বৃদ্ধি পেয়ে উপজেলা শহরের সকল অফিস আদালত,রাজিবপুর হাট-বাজার ও আবাসিক এলাকায় পানি প্রবেশ করে রাস্তা ঘাট ডুবে গেছে। অধিকাংশ ভবনের নিচের তলায় পানি উঠেছে। ফলে উপজেলা পরিষদ ভবনসহ পুরো এলাকা ৩/৫ ফুট
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে দৈনিক যায়যায়দিন এর ১৪ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী কেক কাটার মধ্য দিয়ে পালন করা হয়েছে। ১৫ জুলাই দুপুর ২ টা ৩০ মিনিটে ফুলবাড়ী শহরের আনন্দ মিডিয়ায় উপজেলা জেজেডি ফ্রেন্ডস ফোরামের উদ্যোগে এই অয়োজন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ও বিআরডিবি
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি আর উজানের পাহাড়ি ঢলে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে বন্যার ভয়াবহতা। উপজেলার গঙ্গাধর, শংকোষ, ধুদকুমর, ব্রহ্মপুত্রসহ সকল নদ নদীর পানি বিপদসীমা ছাড়িয়ে ঢুকে যাচ্ছে নদী তীরবর্তী এলাকাসহ লোকালয় পর্যন্ত। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের তেলিয়ানীরপাড় পাকারমাথা এলাকায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ
ভারী বর্ষন ও উজান থেকে ধেয়ে আসা পাহাড়ী ঢলে গত কয়েক দিনের বন্যায় কুড়িগ্রামের রাজিবপুর উপজেলার বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়েছে। মিয়া পাড়া টু ধুলাউড়ির সংযোগ সড়ক ভেঙ্গে নতুন করে প্লাবিত হয়েছে আরও ১০টি গ্রাম।।উপজেলার ৩টি ইউনিয়নের ১০০ গ্রামের ৮০ হাজার মানুষ পানি বন্দি হয়ে
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে জাতীয় দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হয়েছে। যায়যায়দিনের ১৪ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে যায়যায়দিন ফ্রেন্ডস ফোরামের আয়োজনে ১৫ জুলাই সোমবার উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে কেক কাঁটা এবং আলোচনা অনুষ্ঠান হয়। নাগেশ্বরী প্রতিনিধি ও নাগেশ্বরী প্রেসক্লাবের সভাপতি ওমর ফারুকের সভাপতিত্বে এ সময় প্রধান অতিথির
অবিরাম বর্ষন এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলে তিস্তা ও ধরলা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে আকস্মিক বন্যা দেখা দিয়েছে। ফলে কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তিস্তা ও ধরলার চরাঞ্চলসহ নি¤œাঞ্চলের ২হাজার মানুষ পানি বন্ধী হয়ে পড়েছে। দেখা দিয়েছে নিরাপদ আশ্রয়, খাদ্য, বিশুদ্ধ
কুড়িগ্রামে ধরলা, তিস্তা, ব্রহ্মপুত্রসহ সবকটি নদ-নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি হয়েছে। সেতু পয়েন্টে ধরলার পানি বিপদসীমার ৭৯ সেন্টিমিটার, চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রের পানি ৭৫ সেন্টিমিটার ও নুনখাওয়া পয়েন্টে ৩৯ সেন্টিমিটার এবং কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি ২২ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে ব্রহ্মপুত্র নদে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়ে প্রায় ৬০ হাজার মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। গত ১২ ঘন্টায় ব্রহ্মপুত্র নদে চিলমারী পয়েন্টে ৯ সে.মি. পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৭৬ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে উপজেলার নয়াবাড়ি, মাঝস্থল,
উজানের পাহাড়ি ঢল ও টানা ৬ দিনের বৃষ্টিতে কুড়িগ্রামের রাজারহাটে তিস্তায় পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বিদ্যানন্দ ইউপির চরাঞ্চল গুলোতে বসবাসকারী ১০০০ পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়ার খবর নিশ্চিত করেছেন বিদ্যানন্দ ইউপি চেয়ারম্যান মো.তাইজুল ইসলাম। গতকাল তিস্তা নদীর পানি কাউনিয়া পয়েন্টে বিপদ সীমার ৭ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত