সভ্যতার শুরু থেকে এ পর্যন্ত মানুষ বিভিন্ন ভাবে ও পদ্ধতিতে শিক্ষা গ্রহন করে থাকলেও আনুষ্ঠানিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য ও আবশ্যকীয়। সামাজিক জীব হিসেবে মানুষ সমাজে বসবাসকৃত মানুষের প্রতি প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নির্ভরশীল এবং বিভিন্ন ভাবে শিক্ষা গ্রহন করে থাকে। সমাজের প্রতিটি মানুষ স্বতন্ত্র ব্যক্তিস্বত্তার অধিকারী, হোক সে ঐরমযষু য়ঁধষরভরবফ ড়ৎ হড়ৎসধষ. শিশু একজন পূর্ণাঙ্গ মানব স্বত্তা, পরিবার থেকে বাইরে প্রথম অবস্থায় শিশু যখন প্রানিষ্ঠানিক বা আনুষ্ঠানিক শিক্ষার অঙ্গনে পা রাখে তখন থেকেই যে বিভিন্ন জঁষব, ঞরসরহম, ঞধষশরহম ঃড় ড়ঃযবৎং, খরংঃবহরহম, ঝবধঃ ংযধৎরহম, ধিরঃরহম এবং সর্বোপরি পরিবার ছেড়ে সম্পূর্ণ নতুন পরিবেশে শিক্ষক ও তার সমবয়সী পষধংংসধঃব দের সাথে মেশা এবং শিক্ষক দের ড়ৎফবৎ গুলো পড়ঢ়ু করতে পারার মত কাজ গুলোকে মেনে নিতে হয়। প্রথমে একটু চৎড়নষবস হলেও কয়েক দিন বা মাসের ব্যবধানে তা শিশুর অনুকূলে চলে আসে এবং এক সময় শিক্ষাঙ্গনই হয়ে ওঠে তার, যেখানে সে অবাধে বিচরণ করতে পারে। সেখানে সে নিজেকে কল্প জগতের মহানায়ক হিসেবে ভাবতে শেখে। কল্পনায় যখন সে তার তবিষ্যৎ দেখে তখন সে ভালো-মন্দ বিচার করে প্রয়োজনীয় কিছু ্রগ্রহন ও আপর কিছু বর্জন করে নীতি-নৈতিকতার আলোন নিজেকে একজন আদর্শ ও দেশপ্রেমিক মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারে। প্রাতিষ্ঠানিক বা আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ডানে শিশু শুধু ংঁনলবপঃরাব শহড়ষিবফমব বা বিষয় জ্ঞান অর্জন করেনা বরং সেখানকার জড়ষং-ৎবমঁষধঃরড়হ, ভড়ৎসধষঃযব ঊহারহড়ৎসবহঃ ধহফ পঁষঃঁৎব সব কিছুরই উরৎবপঃ প্রভাব পড়ে তার জীবনে। বিভিন্ন জাতি, ধর্ম-বর্ণ, পেশা ও সংস্কৃতির বা সম্প্রদায়ের সন্তানেরা একে-অপরের সাথে মিশে তাদের জীবনাচরণ, ভাষাজ্ঞান, খাদ্যাভ্যাস, জীবিকা অর্জনের ধরণ ও উপায় সম্পর্কে জানতে ও প্রতিকুলগন্ড ঘবৎপড়সব করার উপায় এবং নিজেকে সবল পরিবেশে খাপ খাওয়ানোর শিক্ষাও অর্জন করে থাকে। আর এই সকল কিছুর পড়সনরহধঃরড়হ ঘটে একমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার অঙ্গনে। আর শিশুকে বাস্তব ও জীবনমুখী শিক্ষা নিশ্চিত করনে শিক্ষাঙ্গনকে এমনভাবে উপযোগী করে তুলতে হবে যাতে এই আঙ্গিনাই হয়ে ওঠে তার স্বপ্ন পূরণে মুক্তমঞ্চ। তাই সর্বপরি যে কথাটি আসে তা হল দক্ষ ও মান সম্মত মানব সম্পদ তৈরিতে একটি আদর্শ শিক্ষাঙ্গনই যথেষ্ঠ।