বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ্যাংক গুলো কথা দিয়েছে তারা এপ্রিল মাসের মধ্যেই এক ডিজিট সুদের হারে যাবে। তারা বলেছেন তাদের কিছু গ্রাহকের ডিপোজিট আছে যা এর জানুয়ারী, ফেব্রুয়ারী ও মার্চ মাসের মধ্যে তারা শেষ করবে। এরপর তারা সিঙ্গেল ডিজিট বাস্তবায়ন করবে। মন্ত্রী বলেন, আগেও তারা কথা দিয়েছিলেন কিন্তু কথা রাখেননি। এবার তারা প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রীকে কথা দিয়েছেন। আশা করি তারা এবার কথা রাখবেন।
তিনি রোববার সকালে রংপুর মহানগরীর সেন্ট্রাল রোডে তার নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে এ কথা বলেন। এ সময় রংপুর সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর তৌহিদুল ইসলাম শহীদুল ইসলাম, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মেহেদী হাসান সিদ্দিকী রনি সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকার বাণিজ্য মেলার নামে দোকানদারি হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য মন্ত্রী বলেন, বর্তমানে ঢাকায় যে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা হচ্ছে তার আন্তর্জাতিক ক্যারেক্টর কমে গেছে। এবছরই ওই স্থানে মেলার শেষ বছর। আগামি বছর নিজস্ব ভবনে এই মেলা আয়োজনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক রূপ ফিরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, রমজানে কোনো ব্যবসায়িই যাতে সিন্ডিকেট করতে না পারেন, সেজন্য সরবরাহ ঠিক রাখা হবে। সরবরাহ ঠিক রাখলে কেউ সিন্ডিকেট করতে পারবে না। আমাদের পক্ষ থেকে আমরা সিরিয়াসলি স্টেপস নিয়েছি। প্রতিবছর তেলের স্টক রাখা হয় ৩ হাজার মেট্রিক টন।এবার আমরা ৫০ হাজার টন তেল মজুদ রাখার টার্গেট নিয়েছি। এছাড়াও প্রতিটি আইটেমে ৫ থকে ৬ গুণ বেশি মজুদ রাখার ব্যবস্থা করেছি। আশা করছি শক্ত হাতে এবার আমরা রমযান মাসে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখবো । গত বছরও রমাজন মাসে কোনো সমস্যা হয় নি। তাররেও এবার আমরা সব রকম সতর্কতামুলক ব্যবস্থা নিয়েছি। যাতে মানুষ সাশ্রয়ীদামে রমজানে নিত্যপন্য ক্রয় করতে পারে।