কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলার সদর ইউনিয়নের কুর্শা গ্রামের ৮ম শ্রেণীর ছাত্রী (১৪) এর সঙ্গে একই গ্রামের আবদুল করিম মিয়ার ছেলে সাকিব মিয়া (১৯) এর বিয়ে প্রণয়ের সম্পর্কের জেরে অবশেষে কোর্টে বিয়ে হয়েছে বলে উভয় পক্ষের বিবৃতিতে জানাগেছে। জানাযায়, করোনাকালীন সময়ে নিকলী উপজেলায় প্রায় শতাধিক বাল্য বিয়ে হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। অথচ প্রশাসন এই বিষয়ে নিরব ভূমিকা পালন করে আসছে বলে এলাকায় অভিযোগ রয়েছে। শুক্রবার স্কুল ছাত্রীর পিতা আলী মাহমুদ বলেন তার মেয়েকে গত বুধবার বিকালে আবদুল করিমের ছেলে সাকিব মিয়া প্রণয়ের সম্পর্কের জেরে নিখোঁজ করে নেয়। পরে তারা জানতে পারে কিশোরগঞ্জ কোর্টে তাদের বিয়ে সম্পূর্ণ হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। তবে আগামী শনিবার এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিদের নিয়ে সামাজিক অনুষ্ঠান হতে পারে বলে কনে পক্ষ সাংবাদিকদের জানিয়েছেন। নিকলী থানার ওসি শামসুল আলম সিদ্দিকি বলেন, এ বিয়ে সম্পর্কে তাকে কেউ জানাননি।