নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে আওয়ামী লীগ নের্তৃবৃন্দ। ২৪ আগস্ট উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ওই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান সৈয়দপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মহসিনুল হক মহসিন। এছাড়াও বক্তব্য বলেন আওয়ামী লীগ নেতা অধ্যাপক সাখাওয়াৎ হোসেন খোকন, প্রকৌশলী রাসেদুজ্জামান রাসেদ, সরকার কবির উদ্দিন ইউনুস,মুক্তিযোদ্ধা সালা উদ্দিন,ইউনুস আলিসহ অনেকে। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা হিটলার চৌধুরী ভলু, মোস্তাকুর বসুনিয়া,আনোয়ারুল হক সাহাজী,জিকো আহমেদ,কাজী মনোয়ার হোসেন হায়দার,আজম আলি সরকার,শামসুল হক,মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান আলি, মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মান্নান প্রমুখ। তারা বলেন যুদ্ধাপরাধী নঈম খান এর ছেলে দিলনেওয়াজ খান নিজেকে আড়াল করতে নানা কৌশল অবলম্বন করে চলছে। উপজেলা যুবলীগের মেয়াদ শেষ হওয়া আহ্বায়ক কমিটি নিয়ে নিজেকে নেতা পরিচয়ে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করছে। একজন যুদ্ধাপরাধীর সন্তান কোনভাইে আওয়ামী লীগে থাকতে পারে না। আমরা তার বহিস্কার দাবি করছি। তাছাড়া দলের নাম ব্যবহার করে সে বিভিন্ন অপরাধমুলক কর্মকা- করে যাচ্ছে। এতে দলের সুনাম ক্ষুন্ন হচ্ছে। ১৯৭১ সালে তার বাবা সৈয়দপুরের পাশর্^বতী পার্বতীপুরে পাক হানাদার বাহিনীর সাথে হাত মিলিয়ে অনেক মানুষ হত্যা করেছে। নির্যাতন করেছে মা বোনের ওপর। যার প্রমান স্বরুপ একটি ভিডিও দৃশ্য সংবাদ সম্মেলনে দেখানো হয়। মহসিনুল হক আরো বলেন যারা ওই যুদ্ধাপরাধীর সন্তানকে পাশে থেকে সহযোগিতা করছেন তারা সময় থাকতে সরে যান। কারণ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ দলকে রাজাকার মুক্ত করতে হবে। জামাত শিবির, যুদ্ধাপরাধীর পরিবারের কোন সন্তান যেন দলে ভিরতে না পারে সেদিকে কড়া নজর রাখতে হবে।