রংপুর থেকে প্রকাশিত দাবানল পত্রিকায় মিথ্যা, ভুয়া, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন খবরের ব্যাখ্যা দিলেন সৈয়দপুর পৌর শাখার ৬নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. স্বপন। তিনি বলেন আমার বাবা মরহুম আবুল হোসেন সাং- রংপুর রোড নিয়ামতপুর সৈয়দপুর নীলফামারী। তিনি ছিলেন একজন ফল ব্যবসায়ি। জীবিত থাকা অবস্থায় তিনি অত্যন্ত সুনামের সাথে ফল ব্যবসা করে গেছেন। ফলে এলাকার মানুষের কাছে তাঁর সুনাম ছিলো অনেক। বাবা মারা যাওয়ার পর তাঁর রেখে যাওয়া ফল ব্যবসার হাল ধরেন আমার ছোট ভাই লিটন। আমি শুরু করি শুটকি মাছের ব্যবসা। এরপর আমি বিয়ে করে স্ত্রী নিয়ে ৫ বছর থেকে ভাড়া বাসায় বসবাস করে আসছি। পরবর্তীতে শুটকি ব্যবসা ছেড়ে দিয়ে ঢাকাগামী গাড়ির কাউন্টার ব্যবসা শুরু করি। যা বর্তমান চলমান রয়েছে। অর্থাৎ আমি একজন গাড়ীর কমিশন এজেন্ট মালিক। এ ব্যবসা দীর্ঘ ৮ বছর ধরে করে আসছি সুনামের সাথে। আমি ছোট বেলা থেকে আওয়ামী লীগ রাজনীতির সাথে জড়িত। আমার আচার- আচরণ দেখে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা আমাকে বর্তমানে ৬নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে দায়িত্ব দেয়। আমি তাদের দেয়া দায়িত্ব অত্যন্ত সুনামের সাথে পালন করে আসছি। কোথাও ক্ষমতার দাপট বা অপব্যবহার করে কারো সাথে কোন ধরনের আচরণ করি নাই। কেউ তা বলতেও পারবে না। কিন্তু হঠাৎ করে গত ১৫ সেপ্টেম্বর রংপুর থেকে প্রকাশিত দাবানল পত্রিকায় আমার মরহুম বাবাকে হকার, আমার ভাইকে মাদক ব্যবসায়ি এবং আমাকে সেল্টারদাতা হিসেবে আখ্যায়িত করে একটি মিথ্যা, ভুয়া, বানোয়াট, ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করে। এতে আমার ব্যবসায়িক, সামাজিক এবং রাজনৈতিকভাবে সম্মান হানি হয়েছে। আমি ওই খবরের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই। কারো প্ররোচনায় পড়ে অন্যের মান সম্মান ক্ষুন্ন একজন প্রকৃত সংবাদকর্মী কখনও করতে পারে না। তাছাড়া কারো ভাই যদি কোন অন্যায় করে থাকে তার দায়ভার কি আরেক ভাই বহন করবে, এ প্রশ্ন সকল সাংবাদিক ভাইদের কাছে।