ঈদুল ফিতরের তৃতীয় দিনেও বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে রয়েছে দ্বিমুখী যাত্রীদের চাপ। ঢাকামুখী ও ঘরমুখী মানুষের ভিড় লক্ষ করা যাচ্ছে। ফেরির সংখ্যা বাড়িয়েও যাত্রীদের চাপ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে ঘাট কর্তৃপক্ষ।
রোববার ভোর থেকে ঘাটে যাত্রীরা আসা শুরু করে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীদের ভিড় বাড়তে থাকে। ঢাকামুখী যাত্রীদের ভিড় একটু বেশি হলেও দক্ষিণ অঞ্চলের ২১ জেলার হাজার হাজার মানুষ এখনো ঈদ উপলক্ষে বাড়ি ফিরছে।
বাংলাবাজার থেকে ফেরিতে জরুরি পরিবহনসহ কর্মস্থানমুখী যাত্রী নিয়েই ফেরিগুলো শিমুলিয়ার উদ্দেশে ছেড়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া যারা ঈদের আগে বাড়ির ফিরতে পারেননি, তারা এখন বাড়ি ফিরছেন। বাড়ি ফেরাদের সংখ্যা এখনো প্রচুর। প্রত্যেকটি ফেরিতেই ঘরমুখী প্রচুর যাত্রী রয়েছেন। একইসঙ্গে হালকা যানবাহনও রয়েছে ফেরিতে।
লকডাউন ও সরকারি বিধিনিষেধের কারণে দূরপাল্লার যানবাহন, যাত্রীবাহী লঞ্চ, স্পিডবোট বন্ধ থাকায় ঈদের আগে বাড়ি ফেরার নিয়ে গত একসপ্তাহ ধরে ঘাটে নানা ঘটনা ঘটে চলেছে।
এর আগে ৩ মে স্পিডবোট দুর্ঘটনায় ২৬ জন নিহত ও গত বুধবার ফেরিতে প্রচণ্ড ভিড় ও গরমে পাঁচ যাত্রীর মৃত্যু হয়। এরপর থেকেই অতিরিক্ত যাত্রী যাতে না তোলা হয়, সেদিকে ফেরি কর্তৃপক্ষ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কড়া নজর রয়েছে। এ ছাড়া বর্তমানে সবকটি ফেরি চালু রাখা হয়েছে।
ঘাট সূত্রে জানা যায়, সকাল থেকে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা অব্যাহত রয়েছে। ফেরিঘাটের সবগুলো ঘাট চালু থাকায় শিমুলিয়া থেকে একযোগে তিন/চারটি ফেরি যাত্রী ও হালকা যানবাহন নিয়ে বাংলাবাজার ঘাটে আসছে। বাংলাবাজার ঘাটে যাত্রী নামিয়ে দিয়েই সঙ্গে সঙ্গে পরিবহন ও ঢাকামুখী যাত্রীদের নিয়ে ফেরিগুলো শিমুলিয়ার উদ্দেশে ছুটে যাচ্ছে। তবে ঢাকায় ফেরার চাপ গতকালের চেয়ে অনেক বেশি।
দিনাজপুর থেকে আসা এক যাত্রী রহমত উল্লাহ জানান, ঈদের আগে বাড়িতে আসিনি এখন আসলাম পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করতে।
শাহ আলম নামে এক যাত্রী জানান, আমি একা একা ঢাকা থেকেই ঈদ উদযাপন করেছি কিন্তু ভেবেছিলাম ঈদের পরে খুব সহজে বাড়ি আসতে পারবো কিন্তু এখনো প্রচুর ভিড়। সরকারের সব পরিবহন চলতে দেওয়া উচিত। কত কষ্ট করে ঘাট পর্যন্ত এসেছি অনেক পথ হেঁটেও আসতে হয়েছে। এই কষ্ট শুধু পরিবারকে দেখার জন্য।
ঢাকামুখী এক যাত্রী ইসমাইল জানান, ভোরে বাংলাবাজার ঘাটে এসেছি ভেবেছিলাম এত ভোরে তেমন ভিড় হবে না। কিন্তু অনেক ভিড় তার মধ্যেই ঢাকা যেতে হবে এরপর কুমিল্লা হয়ে এরপর চট্রগ্রাম। কারণ একটাই আমি একটি বেসরকারি চাকরি করি আজ যেতে না পারলে কাল আমার চাকরি থাকবে না।
মাদারীপুর বাংলাবাজার ফেরিঘাটের (বিআইডব্লিউটিসি) ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, ফেরি চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। ঘরমুখো যাত্রীদের ভিড়ের সঙ্গে ঢাকামুখী যাত্রীদের চাপও আজ বেশি। তাই আমরা সকল ফেরি সচল রেখেছি।শিমুলিয়া-বাংলাবাজার দুই ঘাটেই যাত্রীর চাপ।
ঈদুল ফিতরের তৃতীয় দিনেও বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে রয়েছে দ্বিমুখী যাত্রীদের চাপ। ঢাকামুখী ও ঘরমুখী মানুষের ভিড় লক্ষ করা যাচ্ছে। ফেরির সংখ্যা বাড়িয়েও যাত্রীদের চাপ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে ঘাট কর্তৃপক্ষ।
রোববার ভোর থেকে ঘাটে যাত্রীরা আসা শুরু করে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীদের ভিড় বাড়তে থাকে। ঢাকামুখী যাত্রীদের ভিড় একটু বেশি হলেও দক্ষিণ অঞ্চলের ২১ জেলার হাজার হাজার মানুষ এখনো ঈদ উপলক্ষে বাড়ি ফিরছে।
বাংলাবাজার থেকে ফেরিতে জরুরি পরিবহনসহ কর্মস্থানমুখী যাত্রী নিয়েই ফেরিগুলো শিমুলিয়ার উদ্দেশে ছেড়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া যারা ঈদের আগে বাড়ির ফিরতে পারেননি, তারা এখন বাড়ি ফিরছেন। বাড়ি ফেরাদের সংখ্যা এখনো প্রচুর। প্রত্যেকটি ফেরিতেই ঘরমুখী প্রচুর যাত্রী রয়েছেন। একইসঙ্গে হালকা যানবাহনও রয়েছে ফেরিতে।
লকডাউন ও সরকারি বিধিনিষেধের কারণে দূরপাল্লার যানবাহন, যাত্রীবাহী লঞ্চ, স্পিডবোট বন্ধ থাকায় ঈদের আগে বাড়ি ফেরার নিয়ে গত একসপ্তাহ ধরে ঘাটে নানা ঘটনা ঘটে চলেছে।
এর আগে ৩ মে স্পিডবোট দুর্ঘটনায় ২৬ জন নিহত ও গত বুধবার ফেরিতে প্রচ- ভিড় ও গরমে পাঁচ যাত্রীর মৃত্যু হয়। এরপর থেকেই অতিরিক্ত যাত্রী যাতে না তোলা হয়, সেদিকে ফেরি কর্তৃপক্ষ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কড়া নজর রয়েছে। এ ছাড়া বর্তমানে সবকটি ফেরি চালু রাখা হয়েছে।
ঘাট সূত্রে জানা যায়, সকাল থেকে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা অব্যাহত রয়েছে। ফেরিঘাটের সবগুলো ঘাট চালু থাকায় শিমুলিয়া থেকে একযোগে তিন/চারটি ফেরি যাত্রী ও হালকা যানবাহন নিয়ে বাংলাবাজার ঘাটে আসছে। বাংলাবাজার ঘাটে যাত্রী নামিয়ে দিয়েই সঙ্গে সঙ্গে পরিবহন ও ঢাকামুখী যাত্রীদের নিয়ে ফেরিগুলো শিমুলিয়ার উদ্দেশে ছুটে যাচ্ছে। তবে ঢাকায় ফেরার চাপ গতকালের চেয়ে অনেক বেশি।
দিনাজপুর থেকে আসা এক যাত্রী রহমত উল্লাহ জানান, ঈদের আগে বাড়িতে আসিনি এখন আসলাম পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করতে।
শাহ আলম নামে এক যাত্রী জানান, আমি একা একা ঢাকা থেকেই ঈদ উদযাপন করেছি কিন্তু ভেবেছিলাম ঈদের পরে খুব সহজে বাড়ি আসতে পারবো কিন্তু এখনো প্রচুর ভিড়। সরকারের সব পরিবহন চলতে দেওয়া উচিত। কত কষ্ট করে ঘাট পর্যন্ত এসেছি অনেক পথ হেঁটেও আসতে হয়েছে। এই কষ্ট শুধু পরিবারকে দেখার জন্য।
ঢাকামুখী এক যাত্রী ইসমাইল জানান, ভোরে বাংলাবাজার ঘাটে এসেছি ভেবেছিলাম এত ভোরে তেমন ভিড় হবে না। কিন্তু অনেক ভিড় তার মধ্যেই ঢাকা যেতে হবে এরপর কুমিল্লা হয়ে এরপর চট্রগ্রাম। কারণ একটাই আমি একটি বেসরকারি চাকরি করি আজ যেতে না পারলে কাল আমার চাকরি থাকবে না।
মাদারীপুর বাংলাবাজার ফেরিঘাটের (বিআইডব্লিউটিসি) ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, ফেরি চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। ঘরমুখো যাত্রীদের ভিড়ের সঙ্গে ঢাকামুখী যাত্রীদের চাপও আজ বেশি। তাই আমরা সকল ফেরি সচল রেখেছি।