জাল কাগজপত্র তৈরি করে সরকারি চাল আত্মসাতের অভিযোগে গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের ১৬ জন চেয়ারম্যান, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকতা, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, কাউন্সিলরসহ মোট ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা উপ-পরিচালক মুহাম্মদ আরিফ সাদেক মামলাগুলোর বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন। দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় রংপুরের সহকারী পরিচালক মো. হোসাইন শরীফ বাদী হয়ে এ মামলা করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন- গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম, ১নং কামদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোশাহেদ হোসেন চৌধুরী, ২নং কাটাবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রেজাউল করিম (রফিক), ৩ নং শাখাহার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান তাহাজুল ইসলাম ভুট্টু, ৪ নং রাজাহার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল লতিফ সরকার, ৫নং সাপমারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাকিল আলম, ৬ নং দরবস্ত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আ. ফ. ম. শরিফুল ইসলাম জর্জ, ৭নং তালুককানুপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান আতিক, ৮নং নাকাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল কাদের প্রধান, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আকতারা বেগম, ১০ নং রাখালবুরুজ ইউনিয়ন পরিষদের শাহদাত হোসেন, ১১নং ফুলবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান মোল্লা, ১২ নং গুমানীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শরীফ মোঃ জগলুল রশিদ রিপন, ১৩নং কামারদহ ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শরফিুল ইসলাম রতন, ১৪নং কোচাশহর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন, ১৫ নং শিবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সেকেন্দার আলী মন্ডল, ১৬ নং মহিমাগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান আবদুল লতিফ প্রধান, ১৭ নং শালমারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমির হোসেন শামীম ও গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার কাউন্সিলর গোলাপী বেগম।