নীলফামারীর সৈয়দপুরে অত্যন্ত শান্তিপুর্ণভাবে ৫ ইউনিয়নে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়। ২৬ ডিসেম্বর সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলে ভোট গ্রহণ।
বেসরকারিভাবে যারা নির্বাচিত হলেন
কামারপুকুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আনোয়ার হোসেন সরকার মোটরসাইকেল মার্কা নিয়ে ৫১৯০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জিকো আহমেদ নৌকা প্রাপ্ত ভোট ৪৮৯৬,রেজাউল করিম লোকমান আনারস পেয়েছেন ৩৬৯১ ভোট, নুর আলম লাঙ্গল প্রাপ্ত ভোট ২০২২,মোজাহারুল ইসলাম চশমা ১২৯১ ও সাজেদুল ইসলাম হাতপাখা ১৮৬ ভোট।
খাতামধুপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মাসুদ রানা বাবু পাইলট মোটরসাইকেল মার্কা নিয়ে ৭৪০৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তাঁর নিকটতম প্রার্থী স্বতন্ত্র জুয়েল চৌধুরী মার্কা আনারস প্রাপ্ত ভোট ৬৯৭৮, আবুল কাশেম আলী হাতপাখা ২২৬ ভোট, হাসিনা বেগম নৌকা ৯৩ ভোট মাত্র, মাহফুজ রেজা টেলিফোন ৭৬ ভোট।
বোতলাগাড়ী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মনিরুজ্জামান জুন ঘোড়া মার্কা নিয়ে ৫৫২৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। নিকটতম প্রার্থী রওশান হাবিব চৌধুরী অটোরিকশা মার্কা প্রাপ্ত ভোট ৫৪৪৯, মোন্নাফ আলী আনারস ৪৭২৮ ভোট,নৌকার প্রার্থী আবদুল হাফিজ হাপ্পু পেয়েছেন ৩১২০ ভোট, খয়রাত হোসেন বসুনিয়া চশমা ২০৩০ভোট, শরিফুল ইসলাম মোটরসাইকেল ১৯৪১ ভোট, আবদুল হান্নান চৌধুরী আবু টেলিফোন ৩৬৮ ভোট, জাহাঙ্গীর আলম হাতপাখা ৩৬০ ভোট,রেজাউল করিম চৌধুরী টেবিল ফ্যান ৩২৯ ভোট ও শফিকুল আলম বসুনিয়া দুটি পাতা ৬৫ ভোট।
কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নে স্বতন্ত প্রার্থী লানছু হাসান চৌধুরী গোলাপফুল মার্কা নিয়ে ৬৩৫৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তাঁর নিকটতম প্রার্থী স্বতন্ত্র মনিরুজ্জামান বাদশা মোটরসাইকেল প্রাপ্ত ভোট ৫৮১১, বজলুর রহমান চৌধুরী বুলবুল আনারস ৪৯৫২ ভোট ও গোলাম রকিব সোহন নৌকা ২৫৪১ ভোট।
বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নে নৌকা মার্কা নিয়ে শাহাজাদা সরকার ৫৮৫৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী স্বতন্ত সাইদুল হক বাবলু মোটরসাইকেল প্রাপ্ত ভোট ৩৮৪৪, শামসুল হক আনারস ২৭৬০ ভোট ও জামিদুল ইসলাম হাতপাখা ৬৯৮ ভোট।