বাগেরহাট জেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক কমিটির প্রভাবশালী সদস্য ও সাবেক জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক, চিতলমারীর কৃতী সন্তান মঞ্জুর মোর্শেদ স্বপনকে নিয়ে স্বপ্ন দেখছেন বিএনপি তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। আগামীতে তাকে বাগেরহাট জেলা বিএনপির সভাপতি হিসেবে পাওয়ার জন্য দলীয় নেতা-কর্মীরা ইতোমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন ভাবে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। বিএনপি’র দুর্দিনে নেতা-কর্মীদের পাশে থেকে দীর্ঘদিন যাবৎ রাজনীতি করে যাচ্ছেন কর্মীবান্ধব রাজনীতিবিদ মঞ্জুর মোর্শেদ স্বপন। ১৯৯৬ সালে বর্তমান বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের হাত ধরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিতে প্রবেশ। তারপর থেকে বিএনপির জাতীয় রাজনীতিতে দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামে মঞ্জুর মোর্শেদ স্বপন সব সময় কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথে ঢাকার রাজপথে বিভিন্ন কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করে আসছেন। এ ছাড়াও জেলা বিএনপি ও বাগেরহাট-১ আসনের (চিতলমারী, মোল্লাহাট, ফকিরহাট) বিএনপির রাজনীতিতে তাঁর রয়েছে অসামান্য অবদান। বিশেষ করে দলীয় নেতা-কর্মীদের দুর্দিনে তিনি তাদের পাশে ছুটে গিয়েছেন। বাড়িয়ে দিয়েছেন সহযোগিতার হাত। জাতীয় রাজনীতির আন্দোলন সংগ্রামে তিনি যেমন সক্রিয় আছেন তেমনি নিজ এলাকায় বিএনপি’র রাজনীতিতে অসামান্য অবদান রেখে চলেছেন।। এ ছাড়াও এলাকার সামাজিক সাংস্কৃতিক অঙ্গনে তাঁর রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। দীর্ঘ দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে এলাকার বিভিন্ন মসজিদ-মাদ্রাসা ও মন্দিরে তিনি সাধ্যমত সহযোগিতা করে আসছেন। দলের সংকটময় সময়ে অনেক নেতা যখন এলকা ছেড়েছেন তখন মঞ্জুর মোর্শেদ স্বপন মামলা-হামলা, জেল-জুলুম উপেক্ষা করেও জেলার রাজনীতিকে সক্রিয় রেখেছেন।
এ ব্যাপারে বিএনপি নেতা মঞ্জুর মোর্শেদ স্বপন বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে জিয়া পরিবারের সাথে ওতপ্রোত ভাবে জড়িত। অনেকে বসন্তের কোকিলের মত দলে এসে জিয়া পরিবারের নাম ভাঙ্গিয়ে পদ-পদবী বাগিয়ে নিয়েছেন। কিন্তু দলের যখন দুর্দিন তখন তারা মাঠে নেই। কেন্দ্রীয় নীতি নির্ধারকদের প্রতি দাবী যারা দুর্দিনে নেতা-কর্মীদের পাশে থেকেছেন এমন নেতাকে যেন বাগেরহাট জেলা বিএনপির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক মনোনিত করা হয়।