কচুয়ায় সরকারি কর্মচারিদের কর্মবিরতিতে স্থবির হয়ে পড়েছে মাঠ প্রশাসন।দেশব্যাপী ৩য় শেনীর কর্মচারীদের পদ পদবী পরিবর্তন ও বেতন গ্রেড পরিবর্তন ও বেতন গ্রেড উন্নীতকরনের দাবিতে কেন্দ্রীয় কর্মসুচির সহিত সমন্বয় রেখে কর্মসূচি পালন করছে বাংলাদেশ কালেক্টরেট সহকারী সমিতি(বাকাসাস)।পদবী বদল ও বেতন গ্রেড উনীœতকরনের দাবীতে বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়, জেলা প্র্রশাসকের কার্যালয়, উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় ও সহকারি কমিশনার ভুমি অফিসারের কার্যলয়ের সকল সরকারি কর্মচারীরা টানা ১মার্চ থেকে ২৪ মার্চ পর্যন্ত কর্মবিরতি পালন করছেন।এ জন্য নাম জারি, জলমহল, চলমান টেন্ডার কার্যক্রম,ইজারা মুল্য আদায়,অর্পিত সম্পত্তির লিজমানি আদায়, মিসকেসও গনশুনানী হচ্ছে না।কর্মচারীগন ১মার্চ থেকে ২৪ মার্চ পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ৯টায় অফিসে এসে শুধু হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কর্মবিরতি ও ব্যানার সহ অফিস চত্তরে অবস্থান করছে। দূর দুরন্ত থেকে সাধারন মানুষ উপজেলায় তাদের প্রয়োজনের কাজ করতে এসে, কাজ না করতে পেরে আবার বাড়ি ফিরে যেতে হচ্ছে। ফলে সাধারন মানুষের ভোগান্তি শেষ শেষ নেই।৭মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ভাষন, ১৭মার্চ বঙ্গবন্ধ শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস,২৬ মার্চ মহানস্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস এর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা রেখে ওই দিবস সমুহে এবং সাপ্তহিক সরকারি ছুটির দিনগুলোতে আমাদের কর্মসূচি স্থগিত থাকবে।এ দাবি আদায়ের কর্মসুচিতে বাংলাদেশ কালেক্টরেট ৪র্থ শ্রেনীর কর্মচারী সমিতি একাত্ততা ঘোষনা করেছে। কর্মসুচিতে অংশগ্রহনকারি নেতৃবৃন্দ আমাদের প্রতিনিধিকে জানান, আমাদের এ দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের এ কর্মসূচি অব্যাহত রাখার ঘোষনা দেওয়া হয়েছে। তবে পাবলিক পরীক্ষা প্রশ্নপত্র আনায়ন,সংরক্ষন ও বিতরনের সময় টুকু কর্মসুচির আওয়াতা মুক্ত থাকবে।কচুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসের সামনে কর্মসূচি পালনে ইপস্থিত ছিলেন ইউএনও অফিসের সিএ -কাম-ইউডিএ মোহম্মদ আলী হাওলাদার,অফিস সহকারী কাম- কম্পিউটার -মুদ্রাক্ষরিক দিহিদার অহিদুল ইসলাম,উপজেলা ভুমি অফিসের প্রধান সহকারি কাম হিসেব রক্ষক বিপ্লব রায়,অফিস সহকারী সনৎ কুমার সাহা, অফিস সহকারী তানিয়া আক্তার প্রমুখ।