কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলার দামপাড়া ইউনিয়নের আসানপুর বাজার সংলগ্ন মারকাযুত তাকওয়া মহিলা মাদরাসার পরিচালক মাহমুদুল হাসান ঝুম্মনের বিরুদ্ধে একাধিক ছাত্রীকে দীর্ঘদিন ধরে যৌন হয়রানী করে আসছে বলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে গত কয়েকদিন আগে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ঐ এলাকার ৩নং ওয়ার্ড মেম্বার মোঃ ইকবাল হোসেন, আলামিন ও পারভিন। কিন্তু রহস্য জনক কারণে এ অভিযোগটি দামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চালানো হচ্ছে বলে এলাকায় অভিযোগ উঠেছে। ঐ মাদরাসার পরিচালক প্রভাবশালী হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে এলাকাবাসী মুখ খোলতে সাহস পায়না। গত সোমবার উপজেলা প্রশাসন এ বিষয়ে কোন পদক্ষেপ নেয়নি বলে এলাকায় অভিযোগ রয়েছে। লিখিত অভিযোগকারীদের মধ্যে ৩নং ওয়ার্ড মেম্বার মোঃ ইকবাল হোসেন গত সোমবার সংবাদকর্মীদের বলেন, এটা আপনাদের বিষয় নয়। তিনি জনপ্রতিনিধি এলাকায় বসে শেষ করবেন বলে উল্লেখ করেন। তিনি কোন সংবাদকর্মীকে এ খবর দেননি বলেও উল্লেখ করেন। নিকলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আবু হাসান বলেন, তার কাছে কোন অভিযোগ আসেনি বলে স্বীকার করেন।