বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে মামলা, হামলা ও হুমকি-ধামকিতে অসহায় হয়ে পড়েছেন একটি পরিবার। পরিবারটি হলো সারিয়াকান্দি পৌর এলাকার হিন্দুকান্দি গ্রামের বাদশা প্রং (৭০) ও তার ছেলেরা। সম্প্রতি প্রতিপক্ষ দিনে দুপুর ডাকাতি মামলা করায় শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন বাদশা প্রাং, ছেলে ও নাতী নাতনীরা। এখান পরিত্রান পাওয়ার জন্য সকলের সহযোগীতা কামনা করেছেন।
প্রতক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ওই বাদশা প্রাং সারিয়াকান্দি মেইন রোর্ডে ৭২১ দাগে ১ শতক জমি কিনেছেন ১৯৯৬ সালের জুন মাসে। তার পর থেকেই সেখানে একটি দোকানপাঠ ব্যবসা করে আসছেন তিনি। কিন্তু ৭২০ দাগে ১২ শতাংশ জমি হাসু সিমেনার হল হিসোবে পরিচিত। সম্প্রতি সেই জমি কিনে নিছেছেন স্থানীয় প্রভাবশালী শফিউল ইসলাম সফু। কেনা জমি বুঝে পাওয়া সত্বেও সফু সিমেনা হলের জমি এক কোনায় ওই ১ শতক জমি জোর পূর্বক ভোগ-দখল করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন। জমি দখল করতে ্এরই মধ্যে তিনি থানায় অভিযোগ, কোর্টে একাধিক মামলা করছেনে তিনি। বর্তমানে এসব মামলা পরিচালনা করতে আর্থিক ভাবে হিমসিম খাচ্ছেন বাদশা প্রাং ও তার ছেলেরা। বাদশা প্রাং এর ছেলে জাহিদুল ইসলাম সবুজ (৫০) বলেন, তার মামলা-হামলায় ও পুলিশি হুমকি-ধামকিতে আমরা দিশেহারা হয়ে পড়েছি। আমার বাবা বাদশা প্রাং চারবার ষ্টোক করেছেন। এছাড়াও মিথ্যা মালমায় আমার পরিবার ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়া বন্ধ হয়েগেছে। এছাড়াও দোকান ঘর জবর দখলের জন্য প্রতিপক্ষের সন্ত্রাসীরা হামলা করে ভেক্ষে ফেলায় দোকান বন্ধ রয়েছে। এর পরও প্রতিপক্ষ সফিউল ইসলাম সফু দিনে দুপুরে ডাকাতি করা হয়েছে বলে মামলা দিয়েছে। মামলা নিয়ে আমরা বর্তমান শঙ্কিত। পাশর্^বতী ্ওষুধ ব্যবসায়ী হারুনর রশিদ ও টিন ব্যবসায়ী লিটন মিয়া বলেন, সফু মিয়ার এমন মামলা করা ঠিক হয়নি। বিকাল ৪টার সময় কোথায় বা কারা ডাকাতি করেছে তা একালার কেউই বলতে পারবে না। এ ব্যপারে পিবিআই এর পরিদর্শক সেলিম মল্লিক বলেন, মামলা বৃহস্পতিবার সরজমিনে তদন্ত করেছি এখনও তদন্ত চলমান রয়েছে।