৯ ডিসেম্বর কপিলমুনি মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে খুলনার পাইকগাছায় কপিলমুনি পাকদোসর কবলিত ঘাঁটি পতনের মধ্যে দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় অর্জিত হয়েছিল। দিবসটি উপলক্ষ্যে শনিবার সকাল ৮ টায় ঐতিহাসিক কপিলমুনি মুক্তদিবস উদযাপন জাতীয় কমিটির ব্যানারে ও স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্যোগে কপিলমুনি বৌদ্ধভূমি স্মৃতি সৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন, নিরবতা পালন ও সংক্ষিপ্ত আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, পাইকগাছা-কয়রা আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. রশীদুজ্জামান। এসময় উপস্থিত ছিলেন, কপিলমুনি কলেজের অধ্যক্ষ হাবিবুল্ল্যাহ বাহার, বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সাংবাদিক এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও কালের কন্ঠের স্টাফ রিপোর্টার নিখিল চন্দ্র ভদ্র, ইউপি চেয়ারম্যান কওছার আলী জোয়ার্দ্দার, উপজেলা আ.লীগ নেতা ও কপিলমুনি প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি জিএম হেদায়েত আলী টুকু, উপাধ্যক্ষ ত্রিদিব কান্তি মন্ডল, প্রভাষক রেজাউল করিম খোকন, কপিলমুনি মেহেরুন্নেচ্ছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রহিমা আক্তার শম্পা, অ্যাড. বিপ্লব কান্তি মন্ডল, বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ জামাল হোসেন, শেখ দিদারুল ইসলাম, কপিলমুনি সহচরী স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক সঞ্জয় মন্ডল, ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ইকবাল হোসেন খোকন, প্রভাষক কামাল হোসেন, অনির্বাণ লাইব্রেরি সাধারণ সম্পাদক প্রভাত দেবনাথ, অলোক মজুমদার, জগদীশ দে ও প্রদীপ দত্ত প্রমুখ। কপিলমুনি আঞ্চলিক মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ সমিতি উদ্যোগে সকাল ১০টায় কপিলমুনি সহচরী বিদ্যামন্দির মিলানায়তনে মুক্ত দিবস ও সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বক্তারা খুলনার বৃহত্তম কপিলমুনি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষণ ও দ্রুত নির্ধারিত মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্স নির্মাণের দাবি জানান।