দিনাজপুরের কাহারোল উপজেলার ২নং রসুলপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের বলেয়া গ্রামের বিশু চন্দ্র দাস এর স্কুল পড়ুয়া মেয়ে পার্বতী রানী দাস ও খামার দিঘা গ্রামের ধর্ম চন্দ্র দাসের স্কুল পড়ুয়া পুত্র শিবা চন্দ্র দাস, বলেয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র ও ছাত্রী। প্রতিবেশী হওয়ায় ২জনেই একই সঙ্গে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাতায়াত করেন। সেই সুবাদে দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। প্রায় ১০ থেকে ১১ দিন পূর্বে পার্বতী রানী দাস, শিবা চন্দ্র দাসের হাত ধরে রাতের আধারে তাদের বাড়ীতে আসে। বিয়ের দাবিতে শিবা চন্দ্র দাস কে চাপ দিতে থাকলে শিবা চন্দ্র দাসের বাবা-মা এই বিয়েতে রাজিহননি। সেই দিন থেকে আজ শুক্রবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত দেখা যায় পাবর্তী রানী দাস মাথায় সিদুর দিয়ে ছেলের বাড়ী অবস্থান করছেন। মেয়ের বাবা বিশু চন্দ্র দাস জানান, মেয়ের বিয়ের জন্য ছেলের পরিবারকে বলা হয়েছে এবং আত্মীয় স্বজন সহ এলাকার লোকজন বলেছেন কিন্তু মোটা অংকের যৌতুকের জন্য তারা আমার মেয়েকে মেনে নিচ্ছে না। ছেলের বাবা শিবা চন্দ্র দাস আমাদের প্রতিনিধির সঙ্গে গতকাল শুক্রবার দুপুর ১২টায় কথা হলে তিনি বলেন, এলাকার লোকজনকে নিয়ে দেখি কি করা যায়। পার্বতী রানী দাস বলেন, ২ বছর থেকে ছেলের সঙ্গে আমার সম্পর্ক রয়েছে। ছেলে আমাকে বিয়ে করবে বলে তার বাড়ীতে আসতে বলেছে।