সারাদেশে করোনা সংকটের কারণে শেরপুর জেলা হাসপাতালের রোগীর সংখ্যা অনেক কমে গেছে। জুরুরী রোগি গেলেও সিমিত আকারে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে এবং ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে রেফার্ড করা হচ্ছে। সেইসাথে কয়েকজন ডাক্তারসহ জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের প্রায় ১৪ জন করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় ব্যক্তিগত চেম্বার বন্ধ রেখেছে স্থানীয়
শেরপুরের শ্রীবরদীতে সরাসরি প্রান্তিক কৃষকদের কাছ থেকে বোরো ধান সংগ্রহের লক্ষে উন্মুক্ত লটারী অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (১০ মে) দুপুরে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদে এ লটারি অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিলুফা আক্তারের সভাপতিত্বে বোরো ধান সংগ্রহের লক্ষে লটারি উদ্বোধন করেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এডিএম
শেরপুরে একমুখী রাস্তা চালু ও দোকানপাট খোলা রাখার বিষয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শেরপুর জেলা পুলিশের আয়োজনে ব্যবসায়ী ও সাংবাদিকদের নিয়ে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে বেচাকেনা করার পরামর্শ দিয়ে বিভিন্ন পেশাজীবিরা বক্তব্য রাখেন। রোববার
বর্তমানে করোনা ভাইরাসের (কোভিড-১৯) উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কম সাজাপ্রাপ্ত অপরাধীদের ছেড়ে দেবার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে শেরপুরে মুক্তি পেল ১৪ কয়েদী । সরকারের সাধারণ ক্ষমায় রবিবার (৩ মে) দুইজন ও শুক্রবার (৮ মে) ১২জনকে মুক্তি দেওয়া হয়। শেরপুর জেলা কারাগারের জেলার তরিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, করোনা পরিস্থিতির
প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের প্রার্দুভাবের শুরু থেকে সংক্রমণ মোকাবেলায় সম্মুখসারির যোদ্ধাদের মতো দিন-রাত নিরলসভাবে কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছেন শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুবেল মাহমুদ। বর্তমানে উপজেলার সবশ্রেণির মানুষের মুখে এখন তার নাম। জানা গেছে, করোনা ভাইরাস সম্পর্কে জনসাধারণকে সচেতনা ও অপ্রয়োজনে ঘর থেকে বের না
শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণ প্রতিরোধে সরকারি নির্দেশনা অমান্য ও সামাজিক দূরত্ব না মেনে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার অপরাধে ছয় ব্যবসায়ীকে ৫১ হাজার টাকা অর্থদ- দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। শনিবার (৯ মে) দুপুরে এ অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাসেদুল হাসান।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে লকডাউন ঘোষণার পর দেশব্যাপী ব্যবসা-বাণিজ্যে ও শিল্প প্রতিষ্ঠানে চলছে স্থবিরতা। দেশের অপরাপর জেলার মতো শেরপুরের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডও সংকুচিত হয়ে পড়েছে। পুঁজি হারাতে বসেছেন শত শত ক্ষুদ্র-মাঝারি ব্যবসায়ী। এমতাবস্থায় আশার আলো নিয়ে জমে উঠেছে অনলাইন ব্যবসা। ‘আওয়ার শেরপুর’, ‘বাজার-সদাই ও ‘ইফতার বাজার’ নামের
করোনার প্রভাবে বন্ধ হয়ে যাওয়া শেরপুর জেলার তিন শতাধিক বেসরকারী কেজি স্কুলের প্রায় ৩ সহাস্রাধিক শিক্ষক বেতন না পেয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। এসব স্কুলের অধিকাংশই চলে ভাড়া বাড়ীতে। আর স্কুলগুলোর সমস্ত খরচই চলে ছাত্র-ছাত্রীদের বেতনের টাকায়। কিন্তু স্কুল বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বেতন
শেরপুর পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. আব্দুল মালেকের ব্যক্তিগত উদ্যোগে পৌরসভার উত্তর গৌরিপুর, গৌরিপুর, সজবরখিলা ও মৈত্রীবাড়ি এলাকায় গত দুইদিনে পাঁচশতাধিক অসহায়, দরিদ্র ও প্রতিবন্ধী পরিবারের মধ্যে ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেছে। এসময় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলামীন বাদশা, সমাজ সেবক মো. হাবিবুর
শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে সরকারের পাশাপাশি ব্যক্তিগতভাবে কর্মহীন মানুষদের খাদ্য সহায়তার জন্য খোলা তহবিলে ১২ হাজার টাকা দিলেন ‘অঙ্গীকার বন্ধু সংগঠন’ নামের স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। বুধবার (৬ মে ) সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুবেল মাহমুদের হাতে এ টাকা তুলে দেন সংগঠনের সদস্যরা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন