সরকারী নির্দেশনা অমান্য করে দাকোপে ঘূর্ণিঝড় ফণী মোকাবেলায় যথা সময়ে সাইক্লোন শেল্টার না খোলায় দুটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় ফণী মোকাবেলায় দাকোপ উপজেলা প্রশাসন সভা করে সর্বাতœক প্রস্তুতি গ্রহন করে সে মোতাবেক সংশ্লিষ্ট সকলকে দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেয়।
ফণী আতঙ্ক শেষ হলেও বিপদ যেন পিছু ছাড়ছে না দাকোপের বানীশান্তা এলাকার মানুষের। ফের ভাঙনে ভেসে গেছে সেখানকার ওয়াপদা বেড়ী বাঁধ। ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মাঝে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ত্রান সামগ্রী বিতরন করা হয়েছে।গতকাল রবিবার বেলা ১১ টার দিকে পশুর নদীর জোয়ারের পানির চাপে পাশাপাশি পৃথক
বড় ধরনের কোন ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াই খুলনার উপকুলিয় উপজেলা দাকোপে ঘূর্ণিঝড় ফণী আতংকের অবসান ঘটেছে। ঝড়ের প্রভাবে নদীতে পানির চাপ বৃদ্ধি পাওয়ায় উপজেলার ১টি স্থানে বাঁধ ভেঙে এলাকা প্লাবিত হয়, এ ছাড়া একাধিক স্থানে বাঁধ ছাপিয়ে পানি প্রবেশ করে। এ ঘটনায় কয়েক শ’ পরিবার সম্পূর্ন ক্ষতিগ্রস্থ
খুলনার কয়রা উপজেলায় ঘূর্ণিঝড় ফণির প্রভাবে গত তিন দিনে ৪ শতাধিক কাঁচা ঘর বাড়ি সম্পূর্ন বিধ্বস্থ হয়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে প্রায় ৮ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ। শনিবার দুপুরের জোয়ারে ক্ষতিগ্রস্থ বেড়িবাঁধের তিনটি স্থানে ছাপিয়ে নদীর পানি লোকালয়ে প্রবেশ করেছে। তবে ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধের ওই সব স্থানে স্থানীয় ইউনিয়ন
বাংলাদেশ বন প্রহরী কল্যাণ সমিতি সুন্দরবন পশ্চিম আঞ্চলিক শাখার ৩ বছর মেয়াদী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি গঠনের লক্ষে শুক্রবার বিকাল ৩ টায় সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের সম্মেলন কক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের সভাপতি সৈয়দ অলিয়ার রহমান মিলনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় সংগঠনের সকল
কয়রায় ঘূর্ণিঝড় ফণির প্রভাব মোকাবেলায় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সকল ধরনের প্রস্তুতি গ্রহন করা হয়েছে। উপকুলীয় জনপদ কয়রা উপজেলায় ঘুর্ণিঝড় ফণি ক্ষতি ডেকে আনতে পারে। বর্তমানে ৭নং সতর্ক সংকেত অব্যাহত রয়েছে। এ জন্য ঘুর্নিঝড় মোকাবেলায় সকলকে সতর্ক থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। উপজেলার ১১৬ টি ঘুণিঝড়
খুলনার পাইকগাছা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আবদুল আউয়ালকে বিদায় সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। বিদায়ী সহকারী কমিশনার (ভূমি)কে অফির্সাস ক্লাব, ভূমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা পৃথক-পৃথক ভাবে বিদায় সংবর্ধনা প্রদান করেছেন।আনুষ্ঠানিক ভাবে বিদায়ী সংবর্ধনা সভায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আবদুল আউয়াল বলেন, সততা-দক্ষতার সাথে সরকারী স্বার্থ
ঘুর্ণিঝড় ফণী মোকাবেলায় খুলনার পাইকগাছায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। উপজেলা প্রশাসন সার্বক্ষণিক মনিটরিং করার জন্য কন্ট্রোলরুম খোলা হয়েছে। যে কোনো প্রয়োজনে কন্ট্রোলরুমের ০৪০২৭-৫৬০০১, ০৪০২৭-৫৬০৪২ নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য সর্বসাধারণকে জানানো হয়েছে। উপকূলীয় এলাকাসহ মসজিদে মাইকিং করে সতর্ক করা হচ্ছে। এদিকে বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা
গভীর সমুদ্রে সৃষ্ট নি¤œচাপটি প্রবল বেগে ঘূণিঝড়ের রুপ নিয়ে “ফণী” নামক ঝড় বাংলদেশের উপকুলে আঘাত হানার আশংকায় দাকোপ উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে দুর্যোগ মোকাবেলায় সর্বাতœক প্রস্তুতি গ্রহন করা হয়েছে। ঘুর্ণিঝড় ফণী মোকাবেলায় উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতায় উপজেলার প্রতিটি জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানে মহাবিপদ সংকেত লাল পতাকা উড়িয়ে জনসচেতনতা
দাকোপে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা সুইস এজেন্সি ফর ডেভেলপমেন্ট এ- কো-অপারেশন (এসডিসি) এর অর্থায়নে হেলভেটাস বাংলাদেশের কারিগরি সহায়তায় এবং রুপান্তরের বান্তবায়নে “অপরাজিতা” নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন প্রকল্পের উদ্যোগে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন ও সুশাসন বিষয়ক ২ দিন ব্যাপী প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত হয়েছে।গত ২৯ ও ৩০ এপ্রিল সকাল ১০ টা