সারা বিশে^ করোনা ভাইরাসের ছোবল শুরু হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন দেশ থেকে ৮৯৩ ব্যক্তি আশাশুনিতে ফিরে এসেছেন। এদের অধিকাংশই হোম কোয়ারেনটাইনে না থাকায় জনমনে ভীতি সঞ্চার করছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়েছে। সরকার বিভিন্ন বিমান বন্দরে ও স্থল বন্দরে বিদেশ থেকে
আশাশুনিতে করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রন ও দুব্যমূল্যের উর্দ্ধগতি রোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহনের লক্ষে ইউনিয়ন মনিটরিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। রোববার সকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় এ কমিটি গঠন করা হয়।বিশ্ব ব্যাপী করোনা ভাইরাসের ভয়াবহ আগ্রাসনে মানুষ ভীতিকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে জীবন যাপন করছে। বাংলাদেশেও
দেবহাটা থানার ওসি বিপ্লব কুমার সাহার উদ্যোগে করোনা সতর্কতায় উপজেলার বিভিন্ন স্থানে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যক্তিদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পর্যবেক্ষন ও সতর্কতা অবলম্বন করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। রোববার বিকাল ৪ টায় থানার অফিসারদের নিয়ে দেবহাটা থানার ওসি বিপ্লব কুমার সাহা প্রত্যেকের বাড়ি বাড়ি
শ্যামনগর উপজেলা ৫০ শয্যা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসা সামগ্রী (এম এস আর সামগ্রী) ক্রয় সংক্রান্ত বিষয়ে বড় ধরনের অস্বচ্ছতার আশ্রয় নেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বিশেষ একটি প্রতিষ্ঠানকে সুবিধা দিতে দরপত্র আহবান থেকে শুরু করে ওষুধ ও যন্ত্রপাতি ক্রয় সংক্রান্ত নির্দেশনায় অত্যন্ত কৌঁসুলি পন্থা অবলম্বন করা
জমি-জমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের হাত থেকে স্বীয় জানমালের নিরাপত্তার দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে সুকুমার চক্রবর্তী নামের এক ব্যক্তি। শ্যামনগর উপজেলা সদরের নকিপুর গ্রামের পরোলোকগত শিবপদ চক্রবর্তীর ছেলে সুকুমার শনিবার বিকালে শ্যামনগর উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এমন দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত
আশাশুনি থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে দুই আসামীকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃতদের শনিবার সকালে আদালতে প্রেরন করা হয়েছে। আশাশুনি থানার কর্মকর্তা ইনচার্জ আবদুস সালামের নেতৃত্বে এএসআই রিয়াজ উদ্দীন, এএসআই শাহা জামাল অভিযান চালিয়ে নিয়মিত মামলার আসামি আগরদাঁড়ী গ্রামের আনছার আলীর ছেলে ও কুল্যা ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের
আশাশুনি উপজেলার খাজরায় অগ্নিকান্ডের ঘটনায় দু’টি মিষ্টির দোকান পুড়ে ভষ্মীভূম হয়ে গেছে। শুক্রবার দিবাগত রাতে এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে।খাজরা ইউনিয়নের কাপসন্ডা চেউটিয়া বাজারের ব্রীজের পূর্ব-দক্ষিণ পাশে স্বপন ঘোষের আদি ঘোষ ডেয়ারী ও বিজয় ঘোষের ভাই ভাই ঘোষ ডেয়ারী নামে দু’টি মিষ্টির দোকান রয়েছে। প্রতিদিনের ন্যায়
আশাশুনি উপজেলার বিভিন্ন হোটেল, রেস্তরা ও চায়ের স্টলে কাপ, প্লেট ও গ্লাস বার বার ব্যবহার করায় করোনা ভাইরাস (কোভিড ১৯) ছড়ানোর আশঙ্কা করছেন সচেতন মহল। এসব ব্যাপক ব্যবহৃত দ্রব্যাদি অনটাইম ব্যবহারের জোর দাবি জানিয়েছে সচেতন মহল। সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলা সদরের কয়েকটি চায়ের দোকান
আশাশুনিতে করোনা ভাইস প্রতিরোধ ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রীর মূল্য নিয়ন্ত্রনে রাখতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ৬ ব্যবসায়ীকে ৮ হাজার ৮ শত টাকা জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মীর আলি রেজা মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন।সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ
আশাশুনি উপজেলার গুনাকরকটিতে অপরাধীদের শাস্তির দাবী ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা দায়েরের অপচেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বিকালে কুল্যা দরগাহপুর সড়কের গুনাকরকাটি ব্রীজের মুখে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। কুল্যা ইউনিয়নের গুনাকরকাটি গ্রামের সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণে মানববন্ধনে জামিলা খাতুন, মাছুম, আবু সাইদ, মিলন হোসেন, মইনুর, মাছুল সরদার,