চাটমোহর উপজেলা চেয়ারম্যান আ. হামিদ মাস্টার তাঁর ব্যক্তিগত তহবিল হতে কর্মহীন দরিদ্র মানুষের মাঝে ধারাবাহিকভাবে খাদ্যসামগ্রী বিতরণের অংশ হিসেবে শনিবার চাটমোহর সভার ৫০টি হিন্দু পরিবারের মধ্যে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেন। সকালে বালুচর জগন্নাথ মন্দির চত্বরে উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রবীর দত্ত চৈতন্য,সাংগঠনিক সম্পাদক কিংকর
পাবনার চাটমোহরে শনিবার প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকদের মধ্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে। কৃষি প্রণোদনার আওতায় উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর উপজেলার ৭শ’ কৃষকের মধ্যে ৫ কেজি করে ধানের বীজ,২০ কেজি করে ডিএপি সার ও ১০ কেজি করে এমওপি সার বিতরণ করা হয়। সকালে
পাবনার সুজানগর পৌরসভায় প্রাণঘাতী করোনায় কর্মহীন ২‘শজন দিনমজুরের মাঝে পাবনা-২আসনের সাবেক এমপি খন্দকার আজিজুল হক আরজুর দেওয়া খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার সকালে সুজানগর পৌর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে সুজানগর নিজাম উদ্দিন আজগর আলী ডিগ্রি কলেজ মাঠে ওই খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়। খাদ্যসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত
করোনা ভাইরাসের কারণে কার্যত এখন সবকিছুই থমকে আছে। ঘরে থাকা দরিদ্র মানুষগুলোর কষ্ট দূর করার জন্য সমাজের সবশ্রেণির মানুষ এগিয়ে এসেছে। কিন্তু এই সময়ে ভালো নেই পাবনার বেড়া উপজেলার গো-খামারীরা। কারণ সংকট রয়েছে গো খাদ্যেও। যা পাওয়া যায় তার দামও অনেক বেশি। করোনার প্রভাবে দাম
পাবনার সাঁথিয়ায় বৃহস্পতিবার দুপুরে এক ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার গৌরীগ্রাম মধ্যপাড়া মৃত খইমদ্দিনের ছেলে মজিদের বাড়িতে। অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ৬ লাখ টাকার ক্ষতিসাধিত হয় বলে জানা যায়। সব হারিয়ে পরিবারটি পথে বসার উপক্রম হয়েছে।জানা যায়,ঘটনার দিন দুপুরে মজিদের প্রতিবেশি দুলালের রান্না ঘর
করোনা সন্দেহে প্রথম পর্যায়ে পাবনা থেকে পাঠানো ১৯ জনের নমুনায় করোনাভাইরাস পাওয়া যায়নি। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে পাবনার সিভিল সার্জন ডাঃ মেহেদী ইকবাল জানান, গত ৪ এপ্রিল করোনা সন্দেহে প্রথম ১৯ জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। আজ পাওয়ায় নমুনা
পাবনা সদর উপজেলার আতাইকুলায় পূর্ব বিরোধের জেরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো পাঁচজন।বৃহস্পতিবার দুপুরে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। নিহত মাজেদ আলী (৪০) দুবলিয়া হাপানিয়া গ্রামের শুকুর আলীর ছেলে।আতাইকুলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উল আলম জানান, ওই গ্রামের মাজেদের
চরম করোনা আতংক ও স্বউদ্যোগে গ্রাম,পাড়া-মহল্লায় লকডাউনের মধ্যেও পাবনার চাটমোহর উপজেলার হাট-বাজার ও রাস্তায় মানুষের ঢল থামছে না। প্রশাসনের নজরদারী,সেনাবাহিনী ও পুলিশের টহল সত্বেও সামাজিক দুরত্বের বালাই নেই। বিভিন্ন স্থানে অসংখ্য মানুষের ভীড়। ভীড় করা হচ্ছে ত্রাণ নিতে এসেও। বৃহস্পতিবার সকালে চাটমোহর পুরাতন বাজারে গিয়ে
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে মানুষকে ঘরে রাখতে পাবনার চাটমোহর উপজেলা জুড়ে সাঁড়াশি অভিযানে নেমেছে উপজেলা প্রশান,সেনাবাহিনী ও পুলিশ। শহর ও গ্রামের অলি-গলিতে আড্ডার কেন্দ্রগুলোতে চালানো হচ্ছে অভিযান। এছাড়াও শহরের প্রবেশ মুখ ও গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে বসানো হয়েছে চেকপোস্ট।বুধবার সন্ধ্যা ৭টা থেকে বিভিন্ন এলাকায় অভিযানে নামে পুলিশ।
পাবনার সুজানগরে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সরকারি নিষেধাজ্ঞা মানছেনা কেউ। তারা সরকারি নিষেধাজ্ঞা উপক্ষো স্থানীয় হাট-বাজার এবং রাস্তা-ঘাটে অবাধে চলা-ফেরা করছে। বিশেষ করে সুজানগর পৌর বাজার এবং পৌর শহরের রাস্তা-ঘাটে লোকজনের বিচরণ চোখে পড়ার মতো।সরেজমিন সুজানগর পৌর বাজার ঘুরে দেখা যায়, সবজি এবং মুদিখানা দোকান ছাড়াও