পাবনার বেড়া উপজেলার শেখপাড়ায় বাসা বাড়িতে গ্যাস সিল্ডিার বিস্ফোরণের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা এসে দাঁড়িয়েছে তিনজনে। সোমবার রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান দগ্ধ কালু শেখ (৪০)। সে আবুল শেখের ছেলে। বেড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহিদ মাহমুদ খান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, গেল ১৬
পাবনার চাটমোহরে করোনা সংক্রমণের বড় ঝুঁকি এখন ব্যাংক ও হাট-বাজার। নিত্যপণ্য বেচাকেনার জন্য কাঁচাবাজার খোলা রাখা হলেও সেখানে সামাজিক দুরত্ব একদমই মানা হচ্ছে না। করোনাভাইরাস আক্রান্ত চাটমোহর উপজেলার বাজারগুলোতে লোক সমাগম কমছে না। সাপ্তাহিক হাটগুলোতেও একই অবস্থা। ব্যাংকগুলোতে গ্রাহক ছাড়াও ভাতাভোগিদের প্রচন্ড ভিড়। বিশেষ করে
নারায়নগঞ্জে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে পাবনার সুজানগরে আসা টেক্সটাইল মিলস্ কর্মচারী জাহাঙ্গীর হোসেন (৩২) এখন কুর্মিটোলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। সে উপজেলার আহম্মেদপুর ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামের সোহরাব আলীর ছেলে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিক্যাল কর্মকর্তা ডাঃ সেলিম মোরশেদ জানান, ওই জাহাঙ্গীর নারায়নগঞ্জে থাকাকালীন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়। সে
পাবনায় আরো একজনের নমুনা পরীক্ষায় করোনা সনাক্ত হয়েছে। তার বাড়ি চাটমোহর উপজেলার হান্ডিয়াল ইউনিয়নের সোনাবাজু ভিটাপাড়া গ্রামে। এ নিয়ে পাবনায় দুইজনের করোনা সনাক্ত হলো। দু’জনের বাড়িই চাটমোহর উপজেলায়। রোববার (১৯ এপ্রিল) সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেন পাবনার সিভিল সার্জন ডাঃ মেহেদী ইকবাল। তিনি জানান, আক্রান্ত ব্যক্তি
পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার গোয়ালবাথান গ্রামে এক ব্যক্তিকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে দূর্বৃত্তরা। রোববার সকালে গ্রামের একটি পারিবারিক গোরস্থানের সামনে থেকে পুলিশ ওই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করে। নিহত ব্যক্তির নাম দিনাজ প্রামাণিক (৪৫)। তিনি পার্শ্ববর্তী দাশুড়িয়া ইউনিয়নের সুলতানপুর গ্রামের হামিজ উদ্দিন প্রামাণিকের ছেলে।ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)
করোনাভাইরাসের কারণে দোকান বন্ধ থাকায় অত্যন্ত দুর্দিন যাপন করছেন পাবনার সুজানগরের খাবার হোটেল ও রেঁস্তোরা ব্যবসায়ীরা। সেই সঙ্গে ওই সকল প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিকরা কর্মহীন হয়ে পড়ায় আহারে-অর্ধাহারে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।উপজেলা খাবার হোটেল ও রেঁস্তোরা মালিক সমিতির সভাপতি রফিকুল ইসলাম বিশ্বাস জানান, সুজানগর পৌর শহরসহ উপজেলায়
পাবনার চাটমোহরে করোনা রোগি সনাক্ত হওয়ার পর করোনা ভাইরাস (কোভিড ১৯) সংক্রমণ মোকাবেলায় প্রশাসন বৃস্পতিবার রাতে গোটা উপজেলা লকডাউন করে দিয়েছে। মাইকিং করে সকল যানবাহন চলাচল বন্ধ করাসহ সবাইকে ঘরে থাকার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখতে প্রশাসন নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। কিন্তু
পাবনার চাটমোহর উপজেলার হরিপুরে হাটের ইজারাদারকে টোল আদায়ে বাধা দেওয়া হয়েছে মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে। হরিপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মকবুল হোসেন টোল আদায়ে বাধা দেওয়ার পাশাপাশি ইজারদারকে হুমকিও দিয়েছেন। এ ব্যাপারে ইজারাদার সেলিম রেজা পাবনা জেলা প্রশাসক,পুলিশ সুপার,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানার ওসির নিকট অভিযোগ
পাবনার চাটমোহরে করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তিকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে ওই ব্যক্তিকে উপজেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ ঢাকায় পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। আক্রান্ত ব্যক্তির নাম জহুরুল ইসলাম মোল্লা (৩২)। তিনি উপজেলার মুলগ্রাম ইউনিয়নের বামনগ্রামের রেজাউল করিম মোল্লার ছেলে। এ ঘটনায় চাটমোহর উপজেলা লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে।চাটমোহর
পাবনায় করোনাভাইরাস সংক্রামণ প্রতিরোধে গণপরিবহন চলাচল ও দোকানপাট বন্ধে বেশীর ভাগ দুর্ভোগে পড়েছেন দুস্থ্য, অসহায়, দিনমজুরি, শ্রমিক পরিবারের মানুষগুলো। আর এসব শ্রেণীর মানুষের দুর্ভোগ কাটিয়ে তুলতে সাবেক ভূমিমন্ত্রী পাবনা-৪ আসনের সাবেক এমপি মরহুম শামসুর রহমান শরীফের ছেলে গালিবুর রহমান শরীফ আটঘরিয়া উপজেলায় শুক্রবার আড়াই হাজার