লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার ধরলা নদী থেকে উদ্ধার হওয়া অজ্ঞাত মরদেহের পরিচয় সনাক্ত হয়েছে। মৃত শুভাশীষ রায়(৩৫) একজন ভারতীয় নাগরিক। শনিবার(১৮ জুলাই) দুপুরে পুলিশের পাঠানো ছবি দেখে তার ভাই ও পরিবারের স্বজনরা পরিচয় সনাক্ত করেছে। এর আগে শুক্রবার(১৭ জুলাই) বিকেলে পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী ইউনিয়নের ঘাটেরপাড় এলাকায় ধরলা নদী
লালমনিরহাটে তিস্তা, ধরলা নদী ও সানিয়াজান ব্রীজের নিচে থেকে দুই দিনে ৩টি মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।শনিবার(১৮ জুলাই) দুপুরে লালমনিরহাট পুলিশ সুপার আবিদা সুলতানা এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এর আগে শুক্রবার দুপুরে সদর উপজেলার খুনিয়াগাছ এলাকার তিস্তা নদী থেকে, বিকালে পাটগ্রামে ধরলা নদী থেকে ও রাতে
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় আট দিন থেকে নিখোঁজ যুবক একরামুল হকের (৩০) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।শুক্রবার (১৭ জুলাই) রাতে উপজেলার ফকিরপাড়া ইউনিয়নের সানিয়াজান নদীর ব্রিজেরর নিচে বালুর নিচে পুতে রাখা একটি গর্ত থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয় তার।মৃত একরামুল হক উপজেলার ফকিরপাড়া ইউনিয়নের রমনীগঞ্জ এলাকার ওয়াজ
লালমনিরহাটের সদর উপজেলার খুনিয়াগাছ এলাকায় তিস্তা নদীতে পানির স্রোতে অজ্ঞাত এক নারীর(৩২) লাশ ভেসে এসেছে। শুক্রবার (১৭ জুলাই) দুপুরে লালমনিরহাট সদর থানা পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে মর্গে প্রেরন করে। এর আগে সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে এলাকাবাসী লাশটি নদীতে ভাসতে দেখে থানা পুলিশকে খবর দেয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান,
মাত্র ৬০ শতাংশ জমিতে ২৫ হাজার টাকা খরচে মরিচ চাষ করে এ পর্যন্ত ৫০ হাজার টাকার মরিচ বিক্রি করেছেন। প্রথম দিকে ১০ দিন পরপর ৮-৯ মণ মরিচ তুললেও এখন পাচ্ছেন ৩-৪ মণ। প্রথমে প্রতিমণ ৫-৬ শত টাকায় বিক্রি হলেও বর্তমান বাজারে প্রতিমণ মরিচ সাড়ে তিন
স্থায়ী ও রাজস্ব খাতে নিয়োগের সুযোগ পেয়ে লালমনিরহাট রেলওয়ের ট্রাফিক বিভাগ মোটা টাকার নিয়োগ বাণিজ্যে মেতে উঠে বলে শ্রমিকদের অভিযোগ উঠেছে। এ বাণিজ্য করতে উচ্চ আদালতের নির্দেশ অমান্য ও করোনা দুর্যোগে দীর্ঘ ৯/১০ বছরের চাকুরীর অভিজ্ঞতা সম্পন্ন শ্রমিকদের ছাটাই করছে বলে অভিযোগ শ্রমিকদের। করোনা কালে
লালমনিরহাট জেলা শহরের প্রধান সড়কটি দেখলে সড়কটিকে কেউ আর জেলা শহর বলবে না।খানাখন্দে ভরে উঠেছে লালমনিরহাট শহরের ব্যস্ততম প্রধান সড়কটি। এতে করে চরম বিপাকে পড়েছেন পথচারীসহ স্থানীয় বাসিন্দারা। পায়ে হেটে বা যানবাহনে এ পথ পাড়ি দিতে হলেই পোহাতে হচ্ছে নানা দুর্ভোগ।এদিকে, জেলা শহরের প্রধান সড়কটি
তিস্তায় পানি বৃদ্ধি পেয়ে দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারেজ এলাকায় রেড এলার্ট জারি হওয়ার পর অবশেষে পানি নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে পানি নিয়ন্ত্রণ হলেও ঘরে ফিরতে পারছে না তিস্তা তীরবর্তী মানুষরা। জেলার ৫টি উপজেলায় পানি কমে যাওয়ার কারণে তীব্র ভাঙন ঘরবাড়িসহ ফসলী ক্ষেত ইতোমধ্যেই নদীগর্ভে
দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজ এলাকায় রেড এলার্ট জারি করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। তীরবর্তী লোকজনদের নিরাপদ স্থানে সরে যেতে ২৪ ঘন্টা মাইকিং করা হচ্ছে। নদীর পানি সোমবার সকালে বিপদসীমার ৫০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অস্বাভাবিক হারে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় পানির তীব্র স্রোতে মানুষের
ভারতের গজলডোবার পানি ছেড়ে দেয়ায় এবং উজানের পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তিস্তা নদী এখন তার রুদ্রমূর্তি ভাব ধারণ করেছে। ফলে তিস্তার বামতীরে লালমনিরহাটের ৫টি উপজেলায় ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে। প্রতিদিনেই হু হু করে বাড়ছে তিস্তা নদীর পানি।