সিটি কর্পোরেশনের নিয়মিত পরিচ্ছন্নতার কাজে বাঁধা প্রদান, বিনা উসকানিতে বিসিসি’র কর্মচারীদের ওপর গুলিবর্ষণের নির্দেশ দেয়া, হামলা, গুলিবর্ষণের মাধ্যমে একাধিক ব্যক্তির অঙ্গহানির অভিযোগ এনে আদালতে দুটি মামলার আবেদন করা হয়েছে।উভয় মামলায় বরিশাল সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুনিবুর রহমান, কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি, এসআই ও ইউএনও’র বাসভবনে
সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের কাজে যোগ দেওয়ার জন্য মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ অনুরোধ জানানোর পর শনিবার দিবাগত রাতেই পরিচ্ছন্নতা কাজ শুরু হয়েছে।শনিবার রাতে মেয়রের বাসভবনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলন থেকে মেয়র পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের হয়রানি না করতে পুলিশের প্রতি অনুরোধ করেন। একইসাথে পুরো নগরী পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে মেয়র পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের
শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের (শেবাচিম) করোনা ইউনিট থেকে উধাও হয়ে গেছে একশ’ অক্সিজেন সিলিন্ডার ও ৩০টি সিলিন্ডার মিটার।এ ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যর তদন্ত কমিটি গঠণ করার পরেও সিলিন্ডার উদ্ধার করা যায়নি। বিষয়টি এতোদিন গোপন থাকলেও শনিবার দিবাগত রাতে ফাঁস হয়ে যায়। হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডাঃ
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নির্দেশে তার নিরাপত্তায় নিয়োজিত আনসার সদস্যদের নির্বিচারে গুলিবর্ষণে দুই আওয়ামী লীগ নেতার চোখ চিরদিনের জন্য নষ্ট হয়ে গেছে। বর্তমানে তারা ঢাকায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন।শনিবার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রইচ সেরনিয়াবাত
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুনীবুর রহমানকে প্রত্যাহারপূর্বক পুরো ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি করেছেন বরিশাল বিভাগের পৌর মেয়র ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানগণ। এ ছাড়া সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সরকারী বাসভবনের তিন ঘন্টার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ জনসম্মুখে প্রকাশের দাবি করা হয়।সু-সম্পর্কের অবনতি ঘটাতে পারে ॥ জেলা
সিটি মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ গত ১৮ আগস্ট রাতের ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করে বলেছেন, পুরোটাই পরিকল্পিত চক্রান্ত। ঘটনার সময়ের সিসিটিভি ক্যামেরার পূর্ণাঙ্গ ভিডিও প্রকাশ করা হলে সত্য বেরিয়ে আসবে। সত্য কেউ চাঁপা দিয়ে রাখতে পারবে না।শনিবার দিবাগত
চিকিৎসার জন্য ঢাকায় থেকেও আমি বরিশালের মিথ্যে মামলার আসামি হলাম কীভাবে। আর এদিয়ে প্রমাণিত হয়েছে মামলাটি ষড়যন্ত্রমূলক ও মিথ্যা। অর্থাৎ বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহসহ আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যে মামলা দিয়ে ফাঁসানো হচ্ছে। এছাড়া যতোদূর জানতে পেরেছি মামলায় একজন মৃত ব্যক্তিকেও আসামি করা হয়েছে। দল ক্ষমতায়
জেলার উজিরপুর উপজেলার ভরসাকাঠি এলাকায় ভ্যান থেকে পরে হাফেজ মোল্লা (৬৮) নামের এক বৃদ্ধ মারা গেছেন। শুক্রবার দুপুরে এ দুর্ঘটনা মৃত হাফেজ ভরসাকাঠি এলাকার ঘন্ডেশ্বর গ্রামের বাসিন্দা।উজিরপুর থানার ওসি মোঃ আলী আরশাদ জানান, দুপুরে বাজার থেকে ভ্যানযোগে বাড়ি ফিরছিলেন হাফেজ মোল্লা। পথিমধ্যে ভরসাকাঠি এলাকায় পৌঁছলে
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বাসভবনে হামলার অভিযোগে বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহসহ দলীয় নেতাকর্মীদের নামে পৃথক দুটি মামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।জেলা ও মহানগর মহিলা আওয়ামীগের আয়োজনে শুক্রবার বিকেলে নগরীর সোহেল চত্বরস্থ দলীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশ বক্তারা অবিলম্বে হয়রানিমূলক মিথ্যা
সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে বুধবার রাতের সংঘর্ষের পর থেকে নগরীর ময়লা আবর্জনা অপসারণ বন্ধ করে দিয়েছেন বিসিসি’র পরিচ্ছন্নকর্মীরা। ফলে গত দুইদিনে পুরো নগরী এখন ময়লার ভাগাড়ে পরিনত হয়েছে।নগরীর বাসিন্দারা জানান, সাধারণত রাতের মধ্যেই নগরীর সব ময়লা আবর্জনা পরিস্কার করেন সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্নকর্মীরা। গত দুইদিন ধরে