জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে সেচপাম্প চালাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দাদা-নাতীর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার কামরাবাদ ইউনিয়নের কান্দার পাড়া গ্রামে এ মর্মান্তিক এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন-কান্দারপাড়া গ্রামের রাজু মিয়ার পিতা মুজিবুর রহমান (৬০) এবং তার শিশু সন্তান কাউসার হোসেন (৩)। নিহতের পারিবারিক সুত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার
৮ ডিসেম্বর জামালপুরের মেলান্দহে হানাদারমুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে কোম্পানি কমান্ডার আবদুল করিম মেম্বারের নেতৃত্বে মেলান্দহ থানা অবরোধ করা হয়। মেলান্দহ থানার তৎকালিন ওসি জোনাব আলী ও তার সঙ্গীয় ফোর্সসহ ৪৬ জন রাজাকার উমির উদ্দিন পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করেন। এর আগে মেলান্দহ
চাঞ্চল্যকর শহিদুল হত্যা মামলার অধিকতর তদন্তে আদালতের নির্দেশে পুনরায় ময়না তদন্তের জন্য কবর থেকে ৮মাস পর লাশ উত্তোলন করা হয়েছে। গত ৫ডিসেম্বর (সোমবার) দুপুরে জামালপুর সদর উপজেলার শাহবাজপুর ইউনিয়নের পক্ষীমারী গ্রামের পারিবারিক কবরস্থান থেকে শহীদুল ইসলামের লাশ উত্তোলন করা হয়। সিআইডি পুলিশ পরিদর্শক গোলক চন্দ্র
মাটি: খাদ্যের সূচনা যেখানে” এই প্রতিপাদ্য নিয়ে জামালপুরে বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস উদযাপিত হয়েছে। সোমবার সকালে দিবসটি উপলক্ষে র্যালি ও আলোচনা সভার আয়োজন করে জেলা প্রশাসন ও মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট জামালপুর।জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে একটি র্যালি বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবার জেলা
স্ত্রীর সঙে ঝগড়ার জের ধরে বিষপানে মৃত্যু হয়েছে শাহজামাল (৩০) নামে এক যুবকের মৃত্যু। নিহত শাহজামাল জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার রবিয়ারচর গ্রামের হুদা আলীর দ্বিতীয় ছেলে।পারিবারিক সূত্রে জানা য়ায়, রোববার (০৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্য ৭টায় স্ত্রীর সঙে পারিবারিক কলহের জের ধরে অভিমান করে ঘরে থাকা কীটনাশক খেয়ে
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার ধানুয়া কামালপুর মুক্ত দিবসের অনুষ্ঠান বর্জন করেছেন বকশীগঞ্জ উপজেলায় কর্মরত সকল সাংবাদিকরা। ৪ ডিসেম্বর ধানুয়া কামালপুর মুক্ত দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম মোজাম্মেল হক। বিশেষ অতিথি ছিলেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আলহাজ¦ ফরিদুল হক খান দুলাল এমপি ও জামালপুর-১ আসনের
মহান মুক্তিযুদ্ধে ১১নং সেক্টরে বীরত্বপূর্ণ অবদান রাখায় এ অঞ্চলের নিঃষ্পেসিত গণ মানুষের হৃদয়ে গাঁথা এক অবিস্মরনীয় নাম বীর মুক্তিযোদ্ধা উইং কমান্ডার এম হামিদুল্লাহ খান (বীর প্রতিক)। তিনি ১৯৭১এর মহান মুক্তিযুদ্ধে দেশ মাতৃকার টানে ভারতের বিহার চাকুলিযায় সর্ববৃহৎ গেরিলা ট্রেনিং ক্যাম্পে প্রবাসী সরকারের অধিনে সামরিক প্রতিনিধি হিসেবে
আজ ৪ ডিসেম্বর জামালপুরের বকশীগঞ্জের ধানুয়া কামালপুর মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের ঐতিহাসিক এই দিনে পাকহানাদার মুক্ত হয় মহান মুক্তিযুদ্ধের ১১ নম্বর সেক্টরের কামালপুর রণাঙ্গন। পাক হানাদার বাহিনীর ১৬২ জন সদস্য অস্ত্রসহ আনুষ্ঠানিকভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে আত্মসর্মপণ করে। কামালপুর মুক্ত হওয়ার মধ্য দিয়ে সূচিত হয় জামালপুর, ময়মনসিংহ ও
১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে জামালপুর জেলার বকসিগঞ্জের ধানুয়া কামালপুর ঐতিহাসিক দিন ৪ ডিসেম্বর। এইদিনে মুক্তিযোদ্ধের ১১নং সেক্টরের বীর মুক্তিযোদ্ধারা ধানুয়া কামালপুর পাকহানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে পর্যায় ক্রমে ১২ডিসেম্বরের মধ্যে সারা জেলায় শত্রু মুক্ত হয়। ৭মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সারা দিয়ে তৎকালিন
জামালপুরের মেলান্দহে কৃষকদের মাঝে বিনামুল্যে বোরো ধানের বীজ বিতরণ ও কৃষক সমাবেশের আয়োজন করা হয়। উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর এবং উপজেলা প্রশাসন এর আয়োজন করে। এ উপলক্ষে ৩ ডিসেম্বর দুপুর ১২টায় মির্জা আজম অডিটোরিয়ামে কৃষকদের সাথে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ইউএনও সেলিম মিঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য