মণিরামপুর উপজেলার খর্দ্দ গাংড়া গ্রামে “বাংলার বন্ধু” একটি ষাঁড়ের দাম হাকছেন ৬ লাখ টাকা। মণিরামপুরের বিভিন্ন অঞ্চলে কয়েকটি বড় গরুর খবর পাওয়া গলেও তার মধ্যে খর্দ্দ গাংড়া গ্রামের বাবলু সরদারের এ গরুটি অন্যতম। অপর দিকে করোনার প্রভাবে পশুহাট বন্ধ থাকায় খামারিরা চরম হতাশায় ভুগছেন।বাবলু সরদার
যশোরের অভয়নগর উপজেলার ধোপাদী গ্রামে চোর চক্রের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে মৎস্য ঘের ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন করেছে। বুধবার দুপুরে উপজেলার ধোপাদী গ্রামের উলরবটতলা বিল সংলগ্ন সড়কে ঘের ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসীর ব্যানারে চোর চক্রের নাম উল্লেখ করে এ মানববন্ধন করেন। এ ব্যাপারে মঙ্গলবার চোর চক্রের সদস্যদের নাম উল্লেখ
করোনার ভাইরাস পরিস্থিতির প্রভাবে চরম ক্ষতির আশংকায় রয়েছেন মণিরামপুরের পশুরহাট মালিকেরা। কঠোর লকডাউনে হাট বাজার বন্ধ থাকায় হতাশার মধ্যে দিন কাটছে হাট ইজারাদারদের। গতবছর চরম ক্ষতির শিকার হন এসব মালিকরা। কিন্তু সেটিকে পুষিয়ে নিতে এবারও হাট কিনে চরম ক্ষতির আশংকায় রয়েছেন তারা। সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, মণিরামপুর উপজেলায়
দু’দিনে ১০জন করোনা রোগী ও ১৩টি অসহায় পরিবারের মাঝে স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে শিশু খাদ্যসহ খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছেন মণিরামপুর উপজেলা পরিষদ চেয়রম্যান নাজমা খানম। ব্যক্তিগত তহবিল থেকে এসব খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন।উপজেলা চেয়ারম্যান নাজমা খানম বলেন, করোনা পরিস্থিতির কারণে কঠোর লকডাউন
করোনা সংক্রমণ রোধে সরকারি বিধি-নিষেধ মানাতে এবং জনসচেতনতা সৃষ্ঠি করতে রাস্তায় নেমেছেন মণিরামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র কাজী মাহমুদুল হাসান। মঙ্গলবার উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও পৌর কাউন্সিলদের সাথে নিয়ে পৌরশহরের বিভিন্ন স্থানে জনসংযোগ করেন। এ সময় তিনি ব্যবসায়ী, পথচারীসহ নানা শ্রেণি পেশার
ভয়াবহ করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে মণিরামপুর উপজেলার অধিকাংশ গ্রামাঞ্চলের মানুষ সরকারি নির্দেশনা সঠিকমতো মানছে না। পৌরশহরসহ গ্রামঞ্চলের কাঁচা বাজার, মাছ বাজার, মুদি দোকান সকাল থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত খোলার নির্দেশনা থাকলেও সিংহ ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নিয়মনীতি উপেক্ষা করছেন। অধিকাংশ দোকানে সাটারের তালা খুলে রেখে
মণিরামপুরের সর্বত্র রাস্তায় এখন প্রেসষ্টিকার লাগানো মোটরসাইকেলের দাপট বেড়েছে। প্রশাসনের কড়াকড়ি থাকায় এক শ্রেণীর যুবকরা তাদের ব্যবহৃত নিজ মোটরসাইকেলে প্রেসষ্টিকার সাটিয়ে বীরদর্পে রাস্তায় পুলিশের সামনে দিয়ে দাঁপিয়ে বেড়াচ্ছেন। বিষয়টি নিয়ে সংবাদকর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষকে ভাবিয়ে তুলেছে। জানাগেছে, কড়া লকডাউনের মধ্যে মণিরামপুর পৌর শহরে পুলিশের ঘনঘন চেক
সোমবার মণিরামপুরে ১৮জনের শরীরে করোনা পজিটিভ মিলেছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমও ডা. অনুপ কুমার বসু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, মণিরামপুরে সোমবার নতুন ১৮জন করোনা রোগীসহ মোট ১৯৩জন হাসপাতাল ও বাড়িতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তবে করোনা উর্ধ্বমুখী এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি।
পুলিশের খুলনা বিভাগের প্রধান রেঞ্জ ডিআইজি ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিন চলমান লকডাউন পরিদর্শন করতে যশোরে এসে সাংবাদিকদের এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেছেন, সারাদেশে মহামারি করোনা মোকাবেলা করতে আমাদের প্রথমতো তিনটি নিয়ম মেনে কাজ করতে হবে, হল মাস্ক পরা, শারীরিক দূরত্ববিধি মেনে চলা এবং বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া
যশোরে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও ২৮৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। একই সময়ে করোনা ও উপসর্গ নিয়ে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।যশোর জেনারেল হাসপাতালের আরএমও ড. আরিফ আহম্মেদ ও সিভিল সার্জন অফিসের তথ্য কর্মকর্তা ড. রেহেনেওয়াজ জানিয়েছেন, গত ২৪ ঘণ্টায় জেলার ৮২০ জনের নমুনা পরীক্ষায়