করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে জনসচেতনাতা সৃষ্টির লক্ষে রংপুর মহানগরীর ২৭নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন পয়েন্টে হাত ধোয়া ও মাস্ক বিতরণ কর্মসূচি শুরু করা হয়েছে।রংপুর সিটি কর্পোরেশনের ২৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ হারুন-অর-রশিদ হারুনের উদ্দ্যোগে ও এনজিও ফোরামের সহযোগিতায় আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ওয়ার্ডের স্টেশন কাচাঁ বাজার এলাকায় হাত ধোয়া ও
করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় সম্মিলিতভাবে মাঠে নেমেছে সেনাবাহিনী, প্রশাসনসহ আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী বুধবার উপজেলা পর্যায়ে টহল দিয়েছে সেনাবাহিনী। একইভাবে জেলা প্রশাসন, র্যাব ও পুলিশ বাহিনীও সচেতনতামূলক কার্যক্রম চালিয়েছে। এতে করে শহর-গ্রামে অনেকে সচেতন হয়ে মানুষ ঘরে অবস্থান করলেনও সরকারী নির্দেশনা পুরোপুরি মানছেন না
রংপুর জেলায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সহযোগিতার জন্য রংপুর জেলা পুলিশের উদ্যোগে ১৮ সদস্য বিশিষ্্ট কুইক রেসপন্স টিম গঠন করা হয়েছে।মঙ্গলবার এ টিম গঠন করেন রংপুর জেলা পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার সরকার, বিপিএম-বার পিপিএম।পুলিশ সুপার রংপুরের দিক নির্দেশনায় রংপুরে কুইক রেসপন্স টিমের সদস্যদের জন্য ১টি
রংপুর মহানগরীর রাস্তাঘাট এবং জনসমাগম এলাকাকে করোনা ভাইরাস মুক্ত রাখতে জলকামান দিয়ে ব্লিচিং পাউডার ও স্যাভলন ছিটাচ্ছে মেট্রোপলিটন পুলিশ।বুধবার সকাল সাড়ে ৯ টা থেকে নগরীর কাছারি বাজার থেকে এই কার্যক্রম শুরু হয়। পরে সিটি করপোরেশন, সুপার মার্কেট মোড়, পায়রাচত্বর, জাহাজ কোম্পানি মোড়, প্রেসক্লাব, গ্রান্ড হোটেল
করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে সারাদেশের ন্যায়রংপুরেও বন্ধ হতে শুরু করেছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ হোটেল-রেস্তোরাঁ। সরকার ঘোষিত দশ দিনের সাধারণ ছুটির সঙ্গে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে মাঠে নেমেছে সেনাবাহিনী। এতে কর্মহীন হয়ে পড়ছেন নিম্ন আয়ের দিনমজুর ও শ্রমিকরা। অসহায়এসব মানুষকে সরকারি নির্দেশনা মেনে ঘরে থাকতে উদ্বুদ্ধ করাসহ ১০
বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে দেশে মাস্কের অগ্নিমূল্য ঠেকাতে কারুপণ্য রংপুর লিমিটেড নিজের তৈরি ১০লাখ মাস্ক বিনামূল্যে বিতরণ কর্মসূচি শুরু করেছে। এর অংশ হিসেবে রংপুরের বহুল প্রচারিত দৈনিক আমাদের প্রতিদিন-এর সহযোগিতায় মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত নগরীর ৩২,১৫ ও ২৮ নং ওয়ার্ডের মর্ডাণ মোড়, চকবাজার,
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত বাংলাদেশসহ সমস্ত বিশ্ব। সময় যত গড়াচ্ছে, আক্রান্তের সংখ্যা ও মৃত্যুর সংখ্যাও ততই বাড়ছে। সাথে বাড়ছে আতঙ্কও। এই ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে রক্ষা পেতে প্রতিনিয়তই সচেতন থাকতে হবে, চালাতে হবে প্রচারণা। ব্যবসায়ীরাও সেই প্রচারণায় বেশ তৎপর। তাই এমন কঠিন পরিস্থিতিতে ধর্মীয় ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে
করোনা মোকাবেলা, প্রতিরোধ এবং জনসমাগম কে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে রংপুরে তিনভাগে বিভক্ত হয়ে সিটি করপোরেশন সহ ৮ উপজেলায় কাজ শুরু করেছে সেনাবাহিনীর টিম। আজ সকাল ১০ টার পর থেকে তারা মাঠে কাজ শুরু করেছেন।রংপুরের ডিসি আসিব আহসান জানান, লেফটেন্যান্ট কর্নেল তারেক, নাসির এবং মেজর ইমামের
করোনাভাইরাস আতঙ্কে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ছ গোটা দেশ। ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে অফিস-আদালত, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, কলকারখানাসহ যোগাযোগ ব্যবস্থা। এরইমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। কার্যত নিম্ন আয়ের মানুষের দুর্ভোগ বাড়ার আশঙ্কা কয়ে কগুন। টানা ১০ দিন ঘরে বসে থাকলে কী হবে- এই চিন্তায় যখন দিশেহারা
রংপুরের পীরগঞ্জে করতোয়া নদী ঘেষা টুকুরিয়া, বড় আলমপুর, চতরা ও কাবিলপুর ইউনিয়নের ৩০টি গ্রামের অর্ধশতাধিক স্থানে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন চলছে। সম্প্রতি উপজেলা প্রশাসন বালু উত্তোলন বন্ধে মাইকিং করলেও সংঘবদ্ধ কয়েকটি চক্র বালু উত্তোলন অব্যাহত রেখেছে। প্রতিদিন করতোয়া নদী থেকে শত শত মাহিন্দ্র ট্রলি ও ভারী