করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে রংপুরে সচেতনতামূলক কার্যক্রম শুরু করেছে জেলা ছাত্রদল। জীবাণুনাশক ওষধ ছিটানোসহ সঙ্গরোধে সাধারণ লোকদের সচেতন করছে বিএনপি'র অঙ্গ সংগঠনটি।রোববার দুপুরে নগরীর গ্রান্ড হোটেল মোড়ের দলীয় কার্যালয় থেকে এই কার্যক্রম শুরু করে। এ সময় বিএনপি গলির আশপাশের বাড়ি ও দোকানে জীবাণুনাশক স্প্রে ছিটানো হয়।পরে
রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলা সদরের সোনালী ব্যাংক মোড়ে দু’টি বাসের সঙ্গে পেঁয়াজ ভর্তি ট্রাকের ত্রিমুখী সংঘর্ষে ২০ জন আহত হয়েছেন। রোববার ভোরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার ভোরে ফাঁকা সড়কে একটি যাত্রীবাহী বাস ঢাকা থেকে রংপুরের দিকে আসছিল। একই সময় রংপুর থেকে অপর একটি
করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে সারাদেশের ন্যায় রংপুরেও বন্ধ করেছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ হোটেল রেস্তোরাঁ। এই অবস্থায় রংপুর নগরীতে কর্মহীন হয়ে পড়েছে শ্রমজীবি মানুষেরা। এমন পরিস্থিতিতে মহানগর জাতীয় যুব সংহতি অসহায় দু:স্থদের পাশে দাড়িয়েছে। রোববার বিকেলে রংপুর মহানগরীর বিভিন্নস্থানে ২ শতাধিক অসহায় দু:স্থ ও শ্রমজীবি মানুষের ১০ কেজি
বিশ্বব্যাপী মরণঘাতী নভেল করোনা ভাইরাস মহামারি আকার ধারণ করেছে। গত ২৬ মার্চ বৃহস্পতিবার থেকে ১০ দিনের সাধারণ ছুটি ও গণপরিবহণ চলাচল বন্ধের মধ্য দিরয় কার্যত লকডাউন শুরু হয়েছে দেশজুড়ে। এর আগে গত ২৫ মার্চ থেকে নিত্যয়োজনীয় দ্রব্য, কাঁচাবাজার এবং ওষুধের দোকান ছাড়া সব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান,
করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতা বাড়াতে রংপুর নগরীতে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছে ডিবি পুলিশ। রোববার রংপুর মেট্রোপলিটন ডিবি পুলিশের সদস্যরা নগরী মেডিকেল মোড়, সিটি বাজার, পায়রা চত্বর, সাতমাথা, মর্ডাণ মোড়, পার্কের মোড়, লালবাগ, শাপলা চত্বর, কাছারি বাজারসহ নগরীর বিভিন্নস্থানে জনগণকে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী করোনা মুক্ত থাকতে জনসমাগম এড়িয়ে
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর পাশাপাশি রংপুরে মাঠে কাজ করছে র্যাব। হোম কোয়ারেন্টিন মেনে চলাসহ সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতে নিয়েছে নানামুখী পদক্ষেপ। জনসাধারণের জমায়েত বন্ধ করাসহ রাস্তায় বের হওয়া লোকদের ঘরে থাকতে উৎসাহিত করছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের সদস্যরা। রোববার (২৯ মার্চ) সকালে রংপুর সিটি করপোরেশনের
মহামারী করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে নানা উদ্যোগ নিয়েছেন রংপুর সদর উপজেলার ৩নং চন্দনপাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান। ইতিমধ্যে সড়কে ব্লিচিং পাউডার মেশানো পানি ছিটিয়েছেন। এছাড়াও গতকাল ইউনিয়নে অসহায় দু:স্থ, পথচারি, রিকশা-ভ্যান চালক, নারী-শিশুসহ সর্বস্তরের মানুষের মাঝে বিনামূল্যে মাস্ক ও সচেতনতা মূলক লিফলেট বিতরণ করেছেন এবং
রংপুরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সচেতনতামূলক কার্যক্রম চালাচ্ছেন সেনা সদস্যরা। নিম্ন আয়ের মানুষদের মধ্যে ফেস মাস্ক বিতরণ ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতকরণে উদ্বুদ্ধ করছেন তারা। সঙ্গে নগর ও গঞ্জে ছিটাচ্ছেন জীবাণুনাশক স্প্রে। সেনাবাহিনীর এমন কার্যক্রমে আস্থা বেড়েছে সাধারণ মানুষের মাঝে। শনিবার (২৮ মার্চ) দুপুরে রংপুর নগরীর প্রধান
মুক্তিযুদ্ধ শুরুর দুই দিন পর। ১৯৭১ সালের ২৮ মার্চ। মুক্তিকামী ওরাও, সাওতাল আদিবাসী জনগোষ্ঠীসহ সাধারণ জনগণ ঢোল বাজিয়ে একত্রিত হয়েছিল নিসবেতগঞ্জের ঘাঘট নদীর পাড়ে। উদ্দেশ্য পাকিস্তানী সেনাবাহিনীদের ক্যান্টনমেন্ট দখলে নেয়া। দেশপ্রেমে উন্মত্ত বাঙালী জনগণ দা, বল্লম, তীর-ধনুক আর লাঠি-সোডাসহ হাতের কাছে যা পেয়েছে তাই নিয়ে
করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় রংপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফার তত্বাবধায়নে ব্রপক কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। সরকারী ছুটির দিনেও শুক্রবার মাঠে ছিল ব্যপক তৎপরতা। গত ১৯ মার্চ থেকে শুরু হয়েছে নগরীর ৩৩ টি ওয়ার্ডে করোনা প্রতিরোধে সমন্বিত কার্যক্রম। কার্যক্রম পরিচালনার জন্য জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ ও