মুসলমানদের সব চেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদ উল ফিতর আজ উৎসব মুখর পরিবেশে পালিত হচ্ছে। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর বিশ^ শান্তি ও উম্মার শান্তি কামনায় রাঙ্গামাটির সকল মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। ঈদের নামাজ শেষে একে অন্যের সাথে কোলাকুলি করে পবিত্র ঈদের আনন্দ
শুষ্ক মৌসুমে রাঙ্গামাটির কাপ্তাই হ্রদের পানির স্তর সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে আসায় কাপ্তাই- বিলাইছড়ি নৌ পথে বোট চলাচলে মারাত্মক অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন চালক এবং যাত্রীরা।বিশেষ করে বিলাইছড়ি উপজেলার কেংড়াছড়ি হতে ফারুয়া ইউনিয়ন পর্যন্ত প্রায় ৫০ কি:মি: নৌ পথে পানির স্তর এতই নীচে নেমে গেছে, অনেক জায়গায়
পার্বত্য চট্টগ্রামে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠিদের মধ্যে মারমাদের প্রধান সামাজিক উৎসব সাংগ্রাই বা জল উৎসব। পুরাতন বছরকে বিদায় নতুন বর্ষ বরনের এই উৎসবকে কেন্দ্র করে মারমা পাড়াতে বইছে জল উৎসবের জোয়ার। করোনার কারণে গত দুই বছর জলোৎসব না হওয়ায় এবছর যেন উৎসবে মাতোয়ারা হয় উঠেছে পাহাড়ের মানুষ।
চৈত্র সংক্রান্তিতে পুরাতন বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে বরণ করতে পাহাড়ে এখন বৈসাবী উৎসবের আমেজ বইছে। পাহাড়ীদের এই উৎসব তিনটি আলাদা নামে হলেও সমতলের মানুষের কাছে তা বৈসাবী নামে পরিচিত। পাহাড়ের মানুষের প্রধান সামাজিক উৎসব বৈসাবি তথা বিজু সাংগ্রাই বৈসুক পালন করা হচ্ছে এবার সারম্বরে।
পার্বত্য অঞ্চলের পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর তিন দিনব্যাপী বৈসাবী উৎসব শুরু হয়েছে। রাঙ্গামাটির কাপ্তাই হ্রদের গঙ্গা দেবীর উদ্দেশ্যে ফুল ভাসানোর মধ্যদিয়ে চাকমাদের বিজু, মারমাদের সাংগ্রাই ও ত্রিপুরাদের বৈসুক উৎসব শুরু হয়। সকালে পাহাড়ী নারীরা বাগান থেকে ফুল ও নিমপাতা সংগ্রহ নিয়ে একে একে চলে আসে কাপ্তাই হ্রদে।
যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে পার্বত্য অঞ্চলের দুর্গমতাকে জয় করে মানুষের জীবনমান উন্নয়ন করা হবে বলে জানিয়েছেন রাঙ্গামাটি সংসদ সদস্য ও খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদার এমপি। মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) সকালে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে রাঙ্গামাটি সদর উপজেলাধীন দক্ষিণ কালিন্দীপুর ও হ্যাচারী
পার্বত্য চুক্তি পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়িত না হওয়ায় পাহাড়ে জুম্ম জাঁতি গোষ্ঠির নিরাপদ জীবন ও সংস্কৃতি কৃষ্টি রক্ষায় প্রতিকুল পরিবেশ বিরাজমান বলে মন্তব্য করেছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা ওরফে সন্তু লারমা। তিনি বলেন, নানাবিধ প্রতিকুল পরিবেশে পার্বত্য অঞ্চলের জুম্ম জাতিগোষ্ঠিকে অস্বস্তিকর জীবন অতিবাহিত
চৈত্র সংক্রান্তিতে পুরাতন বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে বরণ করতে পাহাড়ে এখন বৈসাবী উৎসবের আমেজ বইছে। পাহাড়ীদের এই উৎসব তিনটি আলাদা নামে হলেও সমতলের মানুষের কাছে তা বৈসাবী নামে পরিচিত। এ উৎসবকে ঘিরে রাঙ্গামাটিতে ৫ দিনের বিজু বৈসু সাংগ্রাই মেলা উৎসাহ উদ্দিপনার মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
পার্বত্য এলাকায় কৃষিখাতকে এগিয়ে নিতে কাজ করছে বর্তমান সরকার বলে মন্তব্য করেছেন কৃষি মন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, এখানকার কৃষকরা তাদের উৎপাদিত পণ্য যাতে সহজে বিক্রি করতে পারে সেই লক্ষ্যে সরকার একটি সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করেছে এবং এটি দ্রুত বাস্তবায়ন করা হবে। বৃহস্পতিবার
আগামীতে পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশের কৃষি অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘোষণা করতে পারি তার জন্য কৃষি বিভাগকে নির্দেশনা প্রদান করেছেন কৃষি মন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের কৃষকদেরকে সনাতন পদ্ধতির জুম চাষ থেকে বের হয়ে এসে উন্নত চাষাবাদের মাধ্যমে নিজেদের অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা বাড়াতে হবে। বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল)