কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলের কারণে ধরলা নদীর পানি অস্বাভাবিকহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই সাথে বাড়ছে ব্রহ্মপুত্র নদের পানিও। দ্বিতীয় দফা বন্যায় রুদ্ররুপ নিয়েছে ধরলা নদী। এই নদীর তীব্র স্রােতের তোড়ে ভেঙে গেছে বিকল্প বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ। এতে ২০টি গ্রামের কয়েক হাজার
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়ে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়ে ৫০ হাজার মানুষ পানি বন্দী হয়ে পরেছে। বড়চর, নটার কান্দি, ঢুষমারা, বজরা দিয়ারখাতা, বাতাসু কাঁজল ডাঙ্গা, হাতিয়া বকসি, নাইয়ার চর, দুইশো বিঘা, গয়নার পটল, বড় বাগ, খেদাইমারী, খেরুয়ার চর, শাখাহাতী, মনতোলা, তেলী পাড়া, মাঝ
গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে কুড়িগ্রামের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি হয়েছে। আজ (সোমবার) বিকালে ধরলার পানি বিপৎসীমার ৯৪ সেন্টিমিটার, ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপৎসীমার ৬২ সেন্টিমিটার ও তিস্তার পানি ১৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। জেলার ৯টি উপজেলার
ভারি বর্ষণ ও উজানের ঢলে কুড়িগ্রামের নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। সোমবার ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, দুধকুমারসহ প্রধান নদ-নদীর পানি ঘন্টায় ৫ সেন্টিমিটারের বেশি বৃদ্ধি পাচ্ছে। নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় দেড় শতাধিক চর ও নি¤œাঞ্চলের গ্রামগুলি প্লাবিত হয়েছে। ফলে ৯ উপজেলায় পানিবন্দী হয়ে পড়েছে
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢল ও ভারী বর্ষনে চিলমারী ব্রহ্মপুত্র নদে পানি বৃদ্ধি পেয়ে ২৫ হাজার মানুষ পানি বন্দী হয়ে পড়েছে। পুটিমারী কাঁজল ডাঙ্গা, কাঁচকোল বাজার এলাকা, ফকিরেরহাট, কড়াই বরিশাল, উত্তর খাউরিয়া, দক্ষিণ খাউরিয়া, রমনা গুড়াতি পাড়া, জোড়গাছ, পাত্রখাতা, ফেইচকা, বৈলমনদিয়ার খাতা, চর মুদাফৎকালিকাপুর
কুড়িগ্রামের রাজিবপুরের শহিদুল ইসলাম ৮বছর যাবৎ নিখোজঁ। হারানো সন্তানের সন্ধান পেতে মায়ের আকুতি।হারানো সন্তানকে ফিরে পেতে দ্বারে দ্বারে পাগলের ভেসে ঘুরছে মা শাহেদা বেওয়া। এমন মর্মান্তিক ঘটনাটি দীর্ঘ ৮ টি বছর যাবৎ লুকিয়ে থাকলেও রাজিবপুর উপজেলার বিষয়টি অনেকেই জানে না। কুড়িগ্রাম জেলার,চর রাজিবপুর উপজেলার সদর
গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে কুড়িগ্রামে ধরলা, তিস্তা, ব্রহ্মপূত্রসহ সবকটি নদণ্ডনদীর পানি আবারো বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে দ্বিতীয়দফা বন্যার কবলে পরেছে এই জনপদের মানুষ। ধরলা নদীর পানি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়ে ৭ ও তিস্তা নদীর পানি ২ সেন্টিমিটার বিপৎসীমার উপর দিয়ে
কুড়িগ্রামের রাজিবপুর উপজেলার মোহনগঞ্জ ইউনিয়নে গত তিন বছর আগে নদী ভাঙ্গা ভূমিহীনদের জন্য সরকারী বরাদ্দে তৈরী করা হয় নাওশালা আশ্রয় কেন্দ্র। যেখানে মাথা গোঁজার ঠাঁই হয়েছিল সর্বহারা ৭৫টি পরিবারের। তিন বছর যেতে না যেতেই সর্বনাশা ব্রহ্মপুত্র নদ কেঁড়ে নিলো আশ্রয় কেন্দ্রটি। আবারও নিঃস্ব হলো পরিবার
কুড়িগ্রামের রাজিবপুর উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদ বিচ্ছিন্ন চরাঞ্চল পাইকানটারি পাড়া গ্রামের শহিদ হোসেন ওরফে কাছুয়ার পরিবারের দিন কাটে খেয়ে না খেয়ে। করোনার প্রভাব বন্যার কারণে সংসারের একমাত্র আয়ের উৎস ঘোড়ার গাড়ি টানা বন্ধ হয়ে গেছে চরম অভাবের মুখে পরে তারা। দীর্ঘ ৩ মাস ধরে গাড়ি বন্ধ,
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে করোনা ভাইরাস ব্যাপক বিস্তার লাভ করে দিন দিন সংক্রমনের মাত্রা বেড়েই চলেছে। বিস্তার রোধে প্রশাসনের নেই কোন তৎপরতা। উপজেলায় এ পর্যন্ত ৩৮ জন আক্রান্ত হয়ে ২জনের মৃত্যু হয়েছে। সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলা সদরসহ প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের লোকজনের স্বাস্থ্য বিধি মানার কোন বালাই নেই।